সংক্ষিপ্ত
প্রতিনিয়তই যেন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়েই চলেছে। অগ্নিমূল্য বাজারে যেন আগুন লেগেছে। এই পরিস্থিতি আরও গুরুতর হতে পারে বলেও জানা গেছে। ইতিমধ্যেই চিনের অর্থনীতি নিয়ে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যার ফলে বিশ্বের সাপ্লাই চেন ব্যাহত হতে পারে বলে আশঙ্কা। এবার এই কারণেই দেশের নাগরিকদের খাদ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বড় পদক্ষেপ নিল কেন্দ্র সরকার।
প্রতিনিয়তই যেন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বেড়েই চলেছে। অগ্নিমূল্য বাজারে যেন আগুন লেগেছে। এই পরিস্থিতি আরও গুরুতর হতে পারে বলেও জানা গেছে। ইতিমধ্যেই চিনের অর্থনীতি নিয়ে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যার ফলে বিশ্বের সাপ্লাই চেন ব্যাহত হতে পারে বলে আশঙ্কা। রুজি-রোজগারের পথ বন্ধ হওয়ায় তীব্র খাদ্য সঙ্কট দেখা দিয়েছে গোটা রাজ্যজুড়ে। একটানা ঘরবন্দি দশায় করোনা সংক্রমণ থেকে কিছুটা হলেও রেহাই মিললেও রাজ্য জুড়ে দেখা দিয়েছে খাদ্য সঙ্কট। সাধারণ মানুষের এই অসুবিধার কথা চিন্তা করেই বড়সড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। এবার এই কারণেই দেশের নাগরিকদের খাদ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বড় পদক্ষেপ নিল কেন্দ্র সরকার।
এবার রেশন কার্ড নিয়ে বড়সড় পদক্ষেপ নিল কেন্দ্রীয় সরকার। ভারতকে ডিডিটাল করার লক্ষ নিয়ে একের পর এক পরিবর্তন করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। স্মার্ট করার তাগিদে সব কিছুই এখন স্মার্ট। আধার কার্ড থেকে রেশন কার্ড সবকিছুই এখন স্মার্ট। আধার, প্যানের ভোটার কার্ডের পর রেশন কার্ডও এখন ডিজিটাল। রেশন কার্ড এর গুরুত্ব সবথেকে বেশি টের পাওয়া গেছে লকডাউনে। কোভিডের সময় অর্থাৎ ২০২০ সালের এপ্রিল মাস থেকে বিনামূল্যে রেশন বিতরণ শুরু করেছিল কেন্দ্র সরকার। দীর্ঘদিনের এই লকডাউনে কেন্দ্রের এই বিনামূল্যে রেশন পরিষেবা বহু মানুষের পেটের খিদে বাঁচিয়েছে। যা বর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ খাদ্য সুরক্ষা প্রকল্পে পরিণত হয়।
প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনা -তে যাদের কাছে রেশন কার্ড রয়েছে তাদেরও বিনামূল্যে ৫ কেজি চাল অথবা গম ১ কিলো ডাল দেওয়া শুরু করেছিল সরকার ৷ এই যোজনার আওতায় দেশের ৮০ কোটিও বেশি মানুষ এই সুবিধা পাবেন ৷ প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনার জন্য পর্যাপ্ত খাদ্যশস্য মজুত রয়েছে। এই আর্থিক বছরে দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকের পরও এই প্রকল্পটি চালানোর জন্য যথেষ্ঠ শস্য মজুত রয়েছে সরকারের কাছে। জানা গেছে, আগামী আরও ৩ মাস অথবা ৬ মাস বিনামূল্য রেশন পাবে সাধারণ মানুষ।প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনার আওতায় পড়া মানুষরা জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা আইনের অধীনে তাদের খাদ্যশস্যের কোটা ছাড়াও প্রতি মাসে বিনামূল্যে ৫ কেজি করে রেশন পান। প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনার মেয়াদ বৃদ্ধির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে। সিদ্ধান্তে জানানো হয়েছে দেশের মুদ্রাস্ফীতির হাল স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত আগামী আরও দুইটি ত্রৈমাসিকের জন্য এই প্রকল্প চালু রাখতে পারে সরকার।