নতুন করো কোভিড-১৯ বিধিনিষেধ জারি বাংলায়। দেখে নিন সরকারি নির্দেশাবলী
- Home
- West Bengal
- Bengal COVID-19 Restrictions live: সোমবার থেকেই আংশিক লকডাউন, কী কী বিধিনিষেধ হল জারি
Bengal COVID-19 Restrictions live: সোমবার থেকেই আংশিক লকডাউন, কী কী বিধিনিষেধ হল জারি
সোমবার থেকেই পশ্চিমবঙ্গে ফের আংশিক লকডাউন (West Bengal Partial Lockdown) শুরু হচ্ছে। রবিবার, রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে সমস্ত স্কুল-কলেজ, সিনেমা হল, জিম, সুইমিং পুল এবং বিউটি সালোঁ সমস্ত বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। সরকারি ও বেসরকারি অফিসে উপস্থিতি ৫০ শতাংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ করা হচ্ছে। ট্রেন চলাচল নিয়েও নতুন কোভিড বিধিনিষেধ ঘোষণা করা হয়েছে।
- FB
- TW
- Linkdin
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সকল অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ। এক সময়ে ৫০ শতাংশ কর্মচারী শুধুমাত্র প্রশাসনিক কার্যক্রম চালাতে পারবে।
- সরকারী উদ্যোগ-সহ সকল সরকারী অফিসে ৫০ শতাংশ কর্মী। বেসরকারী অফিস এবং প্রতিষ্ঠানগুলিতেও একবারে ৫০ শতাংশ কর্মচারী। যত বেশি সম্ভব ওয়ার্ক ফ্রম হোম।
- সুইমিং পুল, স্পা, জিম, বিউটি পার্লার, সালোঁন এবং হিলিং সেন্টার বন্ধ।
- সমস্ত বিনোদন পার্ক, চিড়িয়াখানা, পর্যটন স্থান বন্ধ।
- শপিং মল, মার্কেট কমপ্লেক্স, রেস্তোরাঁ এবং বারগুলি ধারণক্ষমতার ৫০ শতাংশ নিয়ে খোলা থাকবে রাত ১০ টা পর্যন্ত।
- সিনেমা এবং থিয়েটার হলগুলি একবারে ৫০ শতাংশ আসন ক্ষমতা নিয়ে রাত ১০ টা পর্যন্ত খোলা থাকবে।
- এক সময়ে সর্বাধিক ২০০ জন বা হলের ৫০ শতাংশ আসন ক্ষমতা (যেটি কম হবে) নিয়ে সভা এবং সম্মেলন।
- কোনও সামাজিক, ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক সমাবেশে একসময়ে সর্বাধিক ৫০ জন।
- বিবাহে ৫০ জন, অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় ২০ জন।
- লোকাল ট্রেন ৫০ শতাংশ আসন ক্ষমতা সহ সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত।
- স্বাভাবিক অপারেশনাল সময়ে মেট্রো পরিষেবাগুলি চালু ৫০ শতাংশ আসন ক্ষমতা নিয়ে।
- রাত ১০টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত নাইট কারফিউ। মানুষ ও যানবাহন চলাচল এবং জনসমাবেশ নিষিদ্ধ। শুধুমাত্র অত্যাবশ্যকীয় এবং জরুরী পরিষেবা অনুমতি পাবে।
একবালপুর ভূকৈলাশ রোডে এক ব্লাড ডোনেশন ক্যাম্পে এসে ফিরহাদ হাকিম বললেন, 'সোমবার থেকে ১৬ টি স্কুলে ভ্যাকসিন চালু হবে। এরপরে যে যে স্কুল চাইবে তাদেরকেও আমরা ভ্যাকসিন দেব। তাদেরকে আমরা কোভ্যাকসিন দেব। কোভিশিল্ড নয়।
পশ্চিমবঙ্গে গত কয়েকদিন ধরে কোভিড-১৯ সংক্রমণের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। শনিবার, রাজ্যে ৪,৫১২ টি নতুন সংক্রমণের খবর মিলেছে। আগের দিনের সংখ্যার থেকে নতুন সংক্রমণ বেড়েছে ১,০৬১ জন। কলকাতাযতেই ২,৩৯৮ টি নতুন কেস রয়েছে।
লোকাল ট্রেনগুলি ৫০ শতাংশ আসন ক্ষমতা-সহ সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলবে। মেট্রো পরিষেবাগুলি স্বাভাবিক সময় অনুযায়ীই চলবে, তবে আসন ক্ষমতা ৫০ শতাংশ নিয়ে কাজ করতে হবে।
কোন সামাজিক, ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক সমাবেশে একসঙ্গে ৫০ জনের বেশি লোকের জমায়েতের অনুমতি দেওয়া হবে না। বিবাহে ৫০ জনের বেশি ব্যক্তিকে অনুমতি দেওয়া হবে না। অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া এবং শেষকৃত্যের জন্য ২০ জনের বেশি ব্যক্তিকে জমায়েতের অনুমতি দেওয়া হবে না।
এক সময়ে সর্বাধিক ২০০ জন বা হলের আসন ক্ষমতার ৫০ শতাংশ - যেটা কম হবে, সেটা মেনে সভা এবং সম্মেলনের অনুমতি দেওয়া হবে।
জনসমক্ষে সর্বদা মাস্ক পরা, শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং কোভিড-১৯ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতেই হবে।
সঠিক কোভিড-উপযুক্ত প্রোটোকল অনুসরণ করে স্বাভাবিক কর্মক্ষম সময় অনুযায়ী খাবার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পণ্যের হোম ডেলিভারির অনুমতি দেওয়া হবে।
সমস্ত বাজার নিয়মিত স্যানিটাইজ করতে হবে। বাজার স্যানিটাইজ করার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সমস্ত চেম্বার অব কমার্স এবং বাজার কমিটির কাছে আবেদন করা হয়েছে।
সমস্ত বাজার নিয়মিত স্যানিটাইজ করতে হবে। বাজার স্যানিটাইজ করার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে সমস্ত চেম্বার অব কমার্স এবং বাজার কমিটির কাছে আবেদন করা হয়েছে।
সমস্ত শপিং মল, বাজার, বার এবং রেস্তোঁরাগুলি শুধুমাত্র ৫০ শতাংশ ক্ষমতা নিয়ে কাজ করবে এবং তাদের ১০ টার মধ্যে শাটার ফেলে দিতে হবে।
সিনেমা হল ও থিয়েটারে আসন সংখ্যা কমিয়ে ৫০ শতাংশ করতে হবে। বন্ধ হয়ে যাবে রাত ১০টার পর।
রাজ্য সরকারের অপদার্থতাতেই রাজ্য করোনা বিস্ফোরণ হয়েছে। বড়দিন, বর্ষবরণের খেসারত দিতে হচ্ছে সকলকে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়কে চাঁচাছোলা ভাষায় আক্রমণ বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্যের
৩ জানুয়ারি থেকে পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত সুইমিং পুল, স্পা, জিম এবং সালোঁ বন্ধ থাকবে। চিড়িয়াখানা এবং অন্যান্য পর্যটনস্থলগুলিও জনসাধারণের জন্য বন্ধ থাকবে।
মুখ্য সচিব এইচ কে দ্বিবেদী জানিয়েছেন, রাজ্যের সমস্ত সরকারি এবং বেসরকারি অফিসে উপস্থিতি ৫০ শতাংশে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। সমস্ত প্রশাসনিক সভা ভার্চুয়াল মোডে করা হবে।
স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকবে।
রাত ১০টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত কঠোর নাইট কারফিউ। মানুষ, যানবাহন চলাচল এবং যেকোনো ধরনের জনসমাগম নিষিদ্ধ থাকবে। শুধুমাত্র অত্যাবশ্যকীয় এবং জরুরী পরিষেবার অনুমতি দেওয়া হবে।
যুক্তরাজ্য থেকে কলকাতায় সরাসরি ফ্লাইট বন্ধ। তবে অন্য স্থান হয়ে ঘুরপথে আসা যাবে।