দেশে অক্সিজেন সরবরাহ সুনিশ্চত করতে অক্সজিনের নিয়ে বৈঠকে বসেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
- Home
- India News
- Live COVID 19- বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা, রাজ্যে করোনা বেডের জন্য হাহাকার, যুক্ত হল নতুন শব্দ 'ক্যাচ'
Live COVID 19- বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা, রাজ্যে করোনা বেডের জন্য হাহাকার, যুক্ত হল নতুন শব্দ 'ক্যাচ'
করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ে এখন দেশজুড়ে আতঙ্ক। যদিও, আতঙ্ক করে কিছুই হবে না বলে মত চিকিৎসক থেকে শুরু করে মনোবিদদের। এঁদের সকলেরই একটাই কথা নিজেকে সুরক্ষিত রাখাটা খুবই দরকার। কিন্তু এর জন্য আতঙ্কে ভুগে লাভ নেই। বরং কোভিড ১৯ সংক্রমণ রোধে যে বিষয়গুলির কথা বলা হচ্ছে সেগুলোকে অনুসরণ করা এবং সামাজিক দূরত্ব বিধি-কে সঠিকভাবে কাজে লাগানোটা জরুরি। এর সঙ্গে রোজ কিছু অত্যাবশকীয় পথ্য নেওয়াটা জরুরি। নিয়ম করে রোজ অন্তত ২ বার গার্গল করা এবং ৪ থেকে ৫ বার করে ভেপার নিতে পারলে করোনা প্রতিরোধে অনেকটাই শক্তি পাওয়া সম্ভব। প্রয়োজনে বাড়িতে পোর্টেবল অক্সিজেন সিলিন্ডারও মজুত করে রাখা যেতে পারে। মনে রাখতে হবে, এত সতর্কতার মানে এটা নয় যে আতঙ্কে মাত্রাটা মনের মধ্যে বাড়িয়ে নেওয়া।
- FB
- TW
- Linkdin
দিল্লিতে অক্সিজেন সরবরাহ নিয়ে কঠোর দিল্লি আদালত. অক্সিজেন সরবরাহে বাধা দিলে কেন্দ্র, রাজ্য ও স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিকে ছেড়ে দেওয়া হবে না। অক্সিজেন সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। দিল্লি হাইকোর্ট জানিয়েছে, দেশে করোনার দ্বিতীয় তরঙ্গ আছড়ে পড়েনি। আছড়ে পড়ছে করোনা সুনামি। আগামী দিনে আক্রান্তের সংখ্যা আরও বাড়বে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
সরকারি হাসপাতাল থেকে কোভিড আক্রান্ত রোগী নিখোঁজ। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার বাল্টিকুড়ি ই এস আই হাসপাতালের বিরুদ্ধে। পুলিশের কাছে নিখোঁজের অভিযোগ করে দায়িত্ব সারার অভিযোগ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। নিখোঁজ রোগীকে খুৃঁজে বেড়াচ্ছন রোগীর পরিবারের সদস্যরা। প্রশ্ন উঠছে হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে।
ভারতের ৫ রাজ্য় থেকে বিমানযাত্রীদের জন্য আরটি-পিসিআর টেস্ট বাধ্যতামূলক করেছে রাজ্য সরকার। আগামী ২৬ এপ্রিল বেলা বারোটা থেকে এই নির্দেশিকা কার্যকর করা হবে। বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয়েছে, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, গুজরাট এবং ছত্রীশগড় থেকে বিমানে কলকাতা সহ রাজ্যের যে কোনও বিমানবন্দরে নামলে আরটি-পিসিআর টেস্ট নেগেটিভ দেখাতে হবে।
বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। কিন্তু পর্যাপ্ত বেডের অভাব। রাজ্য সরকারের হাসপাতালগুলিতেও বেডের সংখ্যা অপ্রতুল। যদিও, রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর অতি দ্রুত বেডের সংখ্যা বাড়়ানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু, আক্রান্তের সংখ্যা চিন্তা বাড়াচ্ছে রাজ্য সরকারের। এরমধ্যে অভিযোঘ উঠেছে বেড পাওয়া নিয়ে। কারণ, এখন পর্যন্ত অধিকাংশ বেড-ই ভিভিআইপি রেফারেন্সের কব্জায় যাচ্ছে বলে অভিযোগ। সাধারণ মানুষ বেড কম পাচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। রাজ্য সরকারের তত্বাবধানে করোনা বেড পাওয়ার ক্ষেত্রে নতুন এক শব্দের আমদানি হয়েছে, আর সেটা হল 'ক্যাচ', এই ক্যাচ রোগীদের বেড পাওয়ার ক্ষেত্রে কম সমস্যা পোহাতে হচ্ছে বলে অভিযোগ, এই ক্যাচ রোগীদের সুপারিশ আসছে বিভিন্ন উচ্চপর্যায়ের মহল থেকে। এমনও অভিযোগ করছেন অনেক রোগীর পরিবার। এমনকী, অর্থ দিয়েও বেসরকারি হাসপাতালে বেড পাওয়া যাচ্ছে না।