দ্বিতীয় ম্যাচেও পরাজিত প্রোটিয়ারা! ২১ রানে জয়ী বাংলাদেশ, ম্যাচের সেরা সাকিব

ব্যাটে-বলে-ফিল্ডিং-এ দুরন্ত পারফর্ম করে ম্যাচের সেরা হলেন সাকিব আল হাসান।

শেষ ওভারের প্রথম বলে ৬ মারলেও ১১ রানের বেশি এল না মুস্তাফিজুরের বল থেকে।
তাহির ১০ বলে ১০ রানে ও রাবাডা ৯ বেল ১৩ রানে অপরাজিত থাকলেন। দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংস ৫০ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে ৩০৯ রানেই শেষ হল।

শেষ ওভার বল করতে এলেন মুস্তাফিজ। প্রথম বলেই থছয় মারলেন রাবাডা

৪৯ তম ওভারে মাত্র ৭ রান দিলেন সইফুদ্দিন।

দক্ষিণ আফ্রিকা: ২৯৮-৮, রাবাডা - ৬ (৬), তাহির  (৭)

৪৭তম ওভারের প্রথম বলেই মুস্তাফিজের বলে বোল্ড হয়ে গেলেন জেপি ডুমিনি।

ডুমিনি বোল্ড মুস্তাফিজ ৪৫ (৩৭) (চার - ৪টি)

৪৬তম ওভারে সইফুদ্দিনের বলে থেকে ১১ রান আসে।   

দরকার ১৬ বলে ৪৪

৪৬ তম ওভারের পঞ্চম বলে ক্রিস মরিস-এর উইকেট তুলে নিলেন মুস্তাফিজুর রহমান। আহগের বলেই স্লগ চালিয়ে একটি চার পেয়েছিলেন। পরের বল আবার তুলে মেরেছিলেন। কিন্তু বল চলে গেল সোজা বাউন্ডারি লাইনে দাঁড়ানো সৌম্য সরকারের হাতে। ৪৬ ওভার শেষে 

দক্ষিণ আফ্রিকা: ২৭৬/৪, ডুমিনি ৩৫ (৩২), রাবাডা ০ (০)

জিততে দরকার ২৪ বলে ৫৫

৪৫ ওভারের শেষে

দক্ষিণ আফ্রিকা ২৬৮-৬, ডুমিনি ৩১ (২৯), মরিস ৬ (৭)

৩০ বলে দরকার ৬৩

৪৩তম ওভারের পঞ্চম বলে ফেহলুকাওইও-কে আউট করলেন সইফুদ্দিন। ম্যাচে দ্বিতীয় উইকেট পেলেন তিনি। কতবে এই উইকেটে উল্লেখ করতেই হবে সাকিব আল হাসানের কথা। ফুলটস বলে ঠিকঠাক সময় করতে পারেননি প্রোটিয়া অলরাউন্ডার। সাকিব দারুণভাবে বাঁদিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে ক্যাচ নিলেন।
ক্রিজে এলেন ক্রিস মরিস। দক্ষিণ আফ্রিকার দরকার ৪১ বলে ৭৮

৪৩ ওভারের শেষে

দক্ষিণ আফ্রিকা: ২৫২/৬, ডুমিনি ২৩ (২২), মরিস ০ (১)

দুর্দান্ত ৪০ তম ওবার করলেন সইফুদ্দিন। ভ্যান ডার ডুসেনকে ফেরানোর সঙ্গে সঙ্গে একটিও রান দিলেন না ওভারে।

দক্ষিণ আফ্রিকার জিততে দরকার ৬০ বলে ১০৩।

দক্ষিণ আফ্রিকা: ২২৮/৫, ফেহলুকাইও - ০ (৫), ডুমিনি - ৮ (১৩)

৪০ তম ওভারকরতে এসে বিশ্বকাপে নিজের প্রথম উইকেট তুলে নিলেন মহম্ম সইফুদ্দিন। প্রথম বলেি বোল্ড হয়ে ফিরে গেলেন ভ্যান ডার ডুসেন।

ভ্যান ডার ডুসেন বোল্ড সইফুদ্দিন ৪১ (৩৮) (চার - ২টি, ছয় - ১টি) 

দক্ষিণ আফ্রিকা: ২২৮/৫

৪০ তম ওভারকরতে এসে বিশ্বকাপে নিজের প্রথম উইকেট তুলে নিলেন মহম্ম সইফুদ্দিন। প্রথম বলেি বোল্ড হয়ে ফিরে গেলেন ভ্যান ডার ডুসেন।

ভ্যান ডার ডুসেন বোল্ড সইফুদ্দিন ৪১ (৩৮) (চার - ২টি, ছয় - ১টি) 

দক্ষিণ আফ্রিকা: ২২৮/৫

চতুর্থ বলটি স্লোয়ার দিয়েছিলেন মুস্তাফিজুর রহমান। সেটিকে পড়ে নিয়ে মিড উইকেট দিয়ে ছয় মারলেন। পরের বলটিতেই ব্য়াকওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে চার মারলেন। ৩৮তম ওভার থেকে ১৫ রান এল দক্ষিণ আফ্রিকার। দরকার ৭২ বলে ১০৮।

দক্ষিণ আফ্রিকা: ২২৩/৪, ভ্যান ডার ডুসেন ৩৯ (৩৫), ডুমিনি ৫ (৯)

বোলিং-এর সময় দুটি রিভিউই নষ্ট করেছিল দক্ষিণ আপ্রিকা। কিন্তু ব্য়াটিং-এর সময় সাফল্য এল রিভিউ নিয়ে। ৩৮তম ওভারের প্রথম বলেই জে পি ডুমিনির বিরুদ্ধে এলবিডব্লুর জোরালো আবেদন উঠেছিল। মাঠের আম্পায়ার আউ দিলেও রিভিউতে দেখা গেল ব উইকেটে উপর দিয়ে বেরিয়ে যেত।

দক্ষিণ আফ্রিকার জেতার জন্য দরকার ৭৭ বলে ১২৩

মিলারের পতনের পর ক্রিজে এলেন জে পি ডুমিনি

আউট হয়ে গেলেন ডেভিড মিলার। মুস্তাফিজুরের বলে ৩৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলেই ফ্লিক করতে গিয়ে ব্যাটে উপরের কানায় লেগে বল সোজা মেহিদি হাসানের হাতে চলে গেল।

মিলার ক্য়াচ মেহিদি বল মুস্তাফিজ ৩৮ (৪৩) (চার - ২ টি)

৩৫তম ওবারে সিফুদ্দিনের বলে ২০০ রান পার করল দক্ষিণ আফ্রিকা। একই সঙ্গে মিলার-ডুসেন জুটি ৫০ পার করল।

দক্ষিণ আফ্রিকা: ২০১/৩, ভ্যান ডার ডুসেন ২৪ (২৭), মিলার ৩৮ (৪২)

৩২ ওভারের শেষে প্রয়োজনীয় রানরেট ৮.১৮-এর উপরে উঠে গেল। যদিও জুসেন ও মিলারের জুটি ৩৮ বলে ৪৫ রানে পৌঁচে গিয়েছে। জয়ের জন্য দরকার ১৩৮ রান

দক্ষিণ আফ্রিকা: ১৯২-৩, ভ্যান ডার ডুসেন - ২২ (২৩), মিলার- ৩১ (৩৪),

মোসাদ্দেক: ৬-০-৩৮-০

৩০তম ওভারে সাকিব আল হাসানের বলে ক্যাচ পড়ল ডেভিড মিলারের। তৃতীয় বলটি মিড ্ফের উপর দিয়ে মারতে গিয়েছিলেন। কিন্তু সৌম্য সরকার লাফ দেয়ার সময়ের ভুল করায় বলটি তালুবন্দীকরতে পারলেন না।

৩০ ওভার শেষে

দক্ষিণ আফ্রিকা: ১৬৮-৩, ভ্যান ডার ডুসেন - ১৪ (১৪), মিলার- ১৯ (২৫),

সাকিব: ৮-০-৩৬-১

মেহিদি হাসান মিরাজ বল করতে ফিরেই ফিরিয়ে দিলেন প্রোটিয়া অধিনায়ককে।

ডুপ্লেসিস বোল্ড মোহিদি ৬২ (৫৩) (চার - ৫টি, ছয় - ১টি)

বড় ওভার দক্ষিণ আফ্রিকার দজন্য। ১১ রান এল। পঞ্চম বলে ছয় মারলেন ডু প্লেসিস। অর্ধশতরান হল তাঁর।

দক্ষিণ আফ্রিকা: ১৩৫-২, ডু প্লেসিস - ৫৩ (৪৬), মিলার- ৯ (১৬),

মোসাদ্দেক: ৪-০-২৭-০