সংক্ষিপ্ত
- করোনা আবহে চ্যানম্পিয়নস লিগ ফাইনাল
- মুখোমুখি ২ ইপিএল ক্লাব ম্যান সিটি ও চেলসি
- তবে ফাইনালের আগে সমস্য়া সেই কোভিড ১৯
- যার কারণে পরিবর্তন হয়ে গেল ফাইনালের ভেন্যু
এবার চ্যামম্পিয়নস লিগ ফাইনালে মুখোমুখি হতে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের দুই বিগ জায়েন্ট ম্য়াঞ্চেস্টার সিটি ও চেলসি। ২৯ মে রাতে ভারতীয় সময় করাত ১২টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে ক্লাব ফুটবলে ইউরোপ সেরার লড়াই। ইতিমধ্যেই প্রিমিয়ার লিগ জিতে আত্মবিশ্বাস তুঙ্গে রয়েছে পেপ গুয়ার্দিওয়ালার দলের। অপরদিকে ইউরোপ সেরা হতে মরিয়া ছন্দে থাকা থমাস টুশেলের দলও। তবে মেগা ম্য়াচের আগেই পরিবর্তিত হল চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালের ভেন্যু।
পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুয়ায়ী এবছর চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালের খেলা হওয়ার কথা ছিল তুরস্কের ইস্তানবুলে। কিন্তু চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালের ক্ষেত্রেও সেই বাধ সাধল করোনা ভাইরাস। কারণ করোনা পরিস্থিতিতে সদ্য ব্রিটিশ সরকারের লাল তালিকাভুক্ত দেশগুলির মধ্যে সামিল হয় তুরস্ক। তুরস্কে কেউ গেলে তাঁকে বা তাঁদেরকে দেশে ফিরে নিজ খরচায় হোটেলে নিভৃতবাস কাটাতে হবে। তারপর থেকেই চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল ভ্যেনু পরিবর্তন নিয়ে জল্পনা শুরু হয়। উঠে আসে লন্ডনের ওয়েম্বলির নামও। অবশেষে পর্তুগালের পোর্তোর ঘরের মাঠ এস্তাদিও দে ড্রাগোকেই চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালের ভ্যেনু হিসেবে বেছে নেয় উয়েফা।
বিবৃতি প্রকাশ করে উয়েফার তরফে জানানো হয়,'এফএ ও ব্রিটিশ সরকার সবরকম চেষ্টাই করেছিল। তবে সরকারের কঠোর নিভৃতবাসের নিয়মে কোনরকম পরিবর্তন করাই সম্ভব হচ্ছিল না। তাই পর্তুগিজ সরকার ও ফুটবল সংস্থার সাথে কথা বলে ইউয়েফা এই সিদ্ধান্ত নেয়। পর্তুগাল সবুজ তালিকাভুক্ত হওয়ায় সমর্থক বা ফুটবলারদের দেশে ফিরে নিভৃতবাসে কোনরকম সমস্যা হবে না।'বৃহস্পতিবার পোর্তোতে ম্যাচ সরানোর পাশাপাশি উয়েফা পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছে, দুই ক্লাবের সব মিলিয়ে ১২ হাজার দর্শক স্টেডিয়ামে বসে খেলা দেখতে পারবেন।
;