রাতে একাকী শিবলিঙ্গের সামনে এই গোপন প্রতিকার, বাড়বে সুখ, সমৃদ্ধি ও সৌভাগ্য
শিবলিঙ্গে জলাভিষেক, দুধ অর্পণ, বেলপত্র ইত্যাদি নিবেদন করে ভগবান শিবের পূজা করা হয়। সোমবার শিব পূজার জন্য নির্ধারিত দিন। সংকল্প, সংযম ও নিয়ম অনুসারে শিবের উপাসনা করলে কাঙ্খিত ফল পাওয়া যায়।
- FB
- TW
- Linkdin
হিন্দুদের ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে শিবের পূজার নিজস্ব বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। বিভিন্নভাবে শিবের পূজা করা হয়। শিবলিঙ্গে জলাভিষেক, দুধ অর্পণ, বেলপত্র ইত্যাদি নিবেদন করে ভগবান শিবের পূজা করা হয়। সোমবার শিব পূজার জন্য নির্ধারিত দিন। সংকল্প, সংযম ও নিয়ম অনুসারে শিবের উপাসনা করলে কাঙ্খিত ফল পাওয়া যায়।
শিবমূর্তির প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হল তার তৃতীয় নয়ন, গলায় বাসুকী নাগ, জটায় অর্ধচন্দ্র, জটার উপর থেকে প্রবাহিত গঙ্গা, অস্ত্র ত্রিশূল ও বাদ্য ডমরু। শিবকে সাধারণত ‘শিবলিঙ্গ’ নামক বিমূর্ত প্রতীকে পূজা করা হয়।
সমগ্র হিন্দু সমাজে শিবপূজা প্রচলিত আছে। ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা রাষ্ট্রে ও পাকিস্তানের কিছু অংশে শিবপূজার ব্যাপক প্রচলন লক্ষিত হয়। সনাতন ধর্মীয় শাস্ত্রসমূহে শিব পূজা কে সর্বশ্রেষ্ঠও সর্বাধিক ফলপ্রদ বলে মনে করা হয়।
সুখ , সমৃদ্ধি এবং সৌভাগ্য পেতে এই নিয়মগুলি পালন করুন
বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের ধ্বংসকারী ভগবান ভোলেনাথের আরাধনা এবং কাঙ্খিত ফল পাওয়ার জন্য সময় ও ঘড়ির নিজস্ব বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। নির্দিষ্ট ফল পেতে নির্দিষ্ট সময়ে পুজো করার ব্যবস্থা রয়েছে।
আর্থিক উন্নতিতে-
রাতে শিবলিঙ্গের কাছে ঘির প্রদীপ জ্বালালে ধন-সম্পদ লাভ হয়। নিয়ম অনুসারে, একটানা ৪১ দিন রাতের বেলায় একনিষ্ঠ চিত্তে শিবের পূজা করে ঘি-এর প্রদীপ জ্বালিয়ে রাখলে ঘর ধন-সম্পদ ও অন্নে পরিপূর্ণ হয়।
ব্যক্তিগত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে
ভগবান ভোলানাথ অত্যন্ত দয়ালু এবং দয়ালু, আপনি যদি আন্তরিক চিত্তে শিবের পূজা করেন এবং শিবলিঙ্গে বেলপাত্র, গাঁজা, দাতুরা, দুধ, জল সহ অর্পণ করেন, তবে আপনি ব্যক্তিগত সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
ভালো ফলাফল পেতে
ভগবান শিবের কাছ থেকে কাঙ্খিত ফল পেতে মাঝরাতে ভগবান ভোলেনাথের শিবলিঙ্গের কাছে গিয়ে প্রদীপ জ্বালান, বেল পাতা নিবেদন করলে শুভ ফল পাওয়া যায়।
পিতৃ দোষের প্রভাবকে দূর করতে-
পিত্র দোষের প্রভাবে উন্নতি বাধাগ্রস্ত হয়। এই বাধা দূর করতে সোমবার চাল ও কালো তিল মিশিয়ে দান করলে পিতৃ দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং উন্নতির পথ খুলে যায়।