যে কোনও রত্ন-পাথর ধারণের আগে এই সতর্কতাগুলি অবলম্বন করা উচিত, জেনে নিন সেগুলি
জ্যোতিষশাস্ত্রে নয়টি গ্রহের প্রতিকারের জন্য নয়টি রত্ন এবং বিভিন্ন উপসর্গের বর্ণনা রয়েছে। তাদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রত্ন হীরা, রুবি, পোখরাজ নীলকান্তমণি এবং পান্না। মঙ্গলের রত্নটি প্রবালীয় শৈল থেকে তৈরি। চাঁদের জন্য পরিহিত মুক্তোটি সাগরে পাওয়া ঝিনুকগুলিতে পাওয়া যায়। ঝিনুকের বায়োস্ট্রাকচারের কারণে এটি গঠিত হয়। আংশিক ত্রুটি থাকলেও প্রবাল এবং মুক্তো গ্রহণযোগ্য বলে মনে করা হয়। তবে এই ধরণের রত্নগুলি ধারণের মেনে চলা উচিৎ কিছু নিয়ম নয়তো কাজ হতে পারে উল্টো। জেনে নিন সেই নিয়মগুলি কি কি-
- FB
- TW
- Linkdin
হীরা, রুবি, পোখরাজ, নীলকান্তমণি এবং পান্না পৃথিবীর বিভিন্ন ধাতুর সমান পাওয়া যায়। এর মধ্যে জালা, জেরাম ও লাইন রয়েছে।
এগুলি সঠিক ভাবে পরীক্ষা বা যোগ্য রত্ন পরীক্ষকদের দিয়ে পরীক্ষা না করে ত্রুটিপূর্ণ রত্ন ধারণ করলে কাজের পরিবর্তে ব্যক্তির ক্ষতির আশঙ্কা থাকে।
বিশেষত নীলা ও পোখরাজের ক্ষেত্রে এই বিষয়ে চরম যত্ন নেওয়া উচিত।
দোষযুক্ত বা ত্রুটিযুক্ত পোখরাজ দ্বারা ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
নীলাতে যদি কোনও ত্রুটি দেখা দেয় তবে দুর্ঘটনাজনিত ঘটনার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। লোকেরা প্রায়শই এই কারণে নীলা ধারণ এড়িয়ে চলে।
উপরের ত্রুটিগুলি ছাড়াও উচ্চ মানের হিরে কাটা, রঙ এবং স্বচ্ছতার ক্ষেত্রে সূক্ষ্ম। বিশেষত এই তিনটি ক্ষেত্রেই হীরাকে গুরুতরভাবে বিবেচিত হয়।
হীরা শুক্র গ্রহের জন্য ধারণ করতে হয়। নীলা শনির জন্য ধারণ করতে হয়।
পোখরাজ বৃহস্পতি গ্রহের জন্য পরিধান করা হয়। রুবি হল সূর্যের মণি। পান্না বুধের রত্ন।