গোয়া থেকে মহারাষ্ট্র-- নীতি আদর্শ বিসর্জন দিয়ে সরকার গঠন, এক ঝলকে দেখুন ১২টি নমুনা
| Published : Mar 04 2020, 06:59 PM IST / Updated: Mar 04 2020, 07:20 PM IST
গোয়া থেকে মহারাষ্ট্র-- নীতি আদর্শ বিসর্জন দিয়ে সরকার গঠন, এক ঝলকে দেখুন ১২টি নমুনা
Share this Photo Gallery
- FB
- TW
- Linkdin
113
২০১৭ সালে হয়েছিল গোয়া বিধানসভা নির্বাচন। কংগ্রেস পেয়েছিল ১৭টি আসন বিজেপি দখল করেছিল ১৩টি। বাকি ৩টি আসন দখল করেছিল নির্দল প্রার্থীরা।
213
কিন্তু তারপরেও ৪০ আসনের গোয়া বিধানসভার দখল নিতে পারেনি কংগ্রেস। ম্যাজিক ফিগার ছুঁতে পারেনি কংগ্রেস।
313
কংগ্রেসের বিধায়ক ও নির্দল বিধায়কদের সমর্থন নিয়ে ক্ষমতা দখল করেছিল বিজেপি। প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর পদ ছেড়ে গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন মনোহর পারিক্কর
413
কম জলঘোলা হয়নি কর্ণাটক বিধানসভা দখল নিয়েও। ১১৭টি আসন দখল করেও প্রথম দফায় সরকার গড়তে পারেনি বিজেপি।
513
জনতা দল সেকুলারের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সংরকার গঠন করেছিল কংগ্রেস। কংগ্রেসের দখলে ছিল ৬৪ আসন। ৩৪টিআসন পেয়েছিল জেডিএস।
613
সেই প্রথম ভারত দেখেছিল রিসর্ট রাজনীতি। কংগ্রেস, বিজেপি,জেডিএস নিজেদের দলের সব বিধায়কদেরই রেখেছিল রিসর্ট বন্দি করে।
713
তবে হাল ছাড়েনি বিজেপি। বিধায়করা দল বদল করায় এক বছর ৬১ দিন মুখ্যমন্ত্রীর পদে থাকার পর পদত্যাগ করেন এইচ ডি কুমারাস্বামী। মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসেন বিজেপির বিএস ইয়েদুরাপ্পা।
813
বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে ভোটে লড়েছিল শিবসেনা। কিন্তু সরকার গঠন করে কংগ্রেস ও এনসিপির সঙ্গে। কর্ণাটকের মত মহারাষ্ট্রও দেখেছিল রিসর্ট রাজনীতি।
913
বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে ভোটে লড়েছিল শিবসেনা। কিন্তু সরকার গঠন করে কংগ্রেস ও এনসিপির সঙ্গে। কর্ণাটকের মত মহারাষ্ট্রও দেখেছিল রিসর্ট রাজনীতি।
1013
মহারাষ্ট্রের সরকার গড়তে সময় লেগেছিল এক মাসেরও বেশি। ২১ অক্টোবর. ২০১৯ ফল ঘোষণা হয়েছিল মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনের। মুখ্যমন্ত্রী হিসেব উদ্ধব ঠাকরে শপথ নিয়েছিলেন ২৪ নভেম্বর।
1113
ক্ষমতা দখলে মরিয়া ছিল বিজেপি। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মাত্র তিন দিনের জন্য মধ্য রাতে শপথ গ্রহণ করেছিলেন দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ।
1213
লালু প্রসাদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বিহারের ক্ষমতা দখল করেছিলেন নীতিশ কুমার। কিন্তু মাঝপথেই আরজেডির সঙ্গ ত্যাগ করে হাত মেলান বিজেপির সঙ্গে।
1313
এখনও দিল্লি থেকে নিয়ন্ত্রিত হয় ভারতের রাজনীতি। গোয়া থেকে মহারাষ্ট্র-- নীতি আদর্শ বিসর্জন দিয়েই সরকার গঠন করছে দেশের প্রথম সারির রাজনৈতিক দলগুলি।