- Home
- World News
- International News
- পরমাণু বোমা মজুত করছে উত্তর কোরিয়া, দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে কিম জং-এর গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক নিয়ে জল্পনা
পরমাণু বোমা মজুত করছে উত্তর কোরিয়া, দলীয় নেতৃত্বের সঙ্গে কিম জং-এর গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক নিয়ে জল্পনা
- FB
- TW
- Linkdin
साथ ही 2 मई को जारी किम की तस्वीरों में उसके कान और दांत पहले की किम की तस्वीरों से बिल्कुल अलग हैं।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদ মাধ্যমটি দাবি করেছে উত্তর কোরিয়া প্রচুর পরিমাণে রাসায়নিক অস্ত্রও মজুত করেছে। কারণ ইতিমধ্যেই কিমেত হাতে রয়েছে ২০ ধরনের রাসায়নিক বোমা।বোমা। যার ওজন ২৫০০ থেকে ৫০০০ টন। রিপোটের বলা হয়েছে বর্তমানে উত্তর কোরিয়া বিশ্বের তৃতীয় শক্তিধর দেশ।
দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদ মাধ্যমটি দাবি করেছে প্রতি বছর ৬টি নতুন ডিভাইস উৎপাদন করার ক্ষমতা রয়েছে কিমের। পাশাপাশি মার্কিন সেনাবাহিনীর রিপোর্ট উল্লেখ করে দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে ২০২০ সালের মধ্যে সেই সংখ্যা ১০০ টিরও বেশি পরমাণু বোমা তৈরির দিকে অগ্রসর হচ্ছে কিম।
মার্কিন সেনা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া পরমাণু অস্ত্র তৈরির ওপর জোর দিয়েছিল। কারণ কিমের দেশ মনে করে পরমাণু শক্তিধর দেশ হিসেবে চিহ্নিত হয়ে গেছে তাদের দেশের সরকার ফেলতে কেউ সাহস পাবে না।
এরই মধ্যে আশঙ্কার খবর হল উত্তর কোরিয়ার প্রধান কিম জং উন দলের নেতৃত্বের সঙ্গে একটি বৈঠক করেছেন। কিন্তু সেই বৈঠকের আলোচ্য বিষয় এখনও সামনে আনেনি সরকার। যা নিয়ে রীতিমত শুরু হয়ে গেছে জল্পনা।
৮ মাস পর কিম কী নিয়ে দেশের প্রথম সারির নেত্বতের সঙ্গে কথা বলেছেন? বৈঠকের কথা উল্লেখ করলেও রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে দলের দক্ষতা আরও বাড়াতেই এই বৈঠক করা হয়েছিল। একই সঙ্গে আলোচনা হয়েছিল দেশের বর্তমান আর্থিক অবস্থা নিয়েও।
একটি সূত্র জানাচ্ছে আগামী ১০ অক্টোবর ক্ষ্মতাসীন ওয়ার্ক পার্টির ৭৫তম জন্মবার্ষিকী। আর তার আগেই দেশের আর্থিক অবস্থা পরিবর্তন চাইছেন কিম। আর্থিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করার জন্যই তিনি দলীয় নেতৃত্বের কাছে আবেদন জানিয়েছেন।
বর্তমানে করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে কিছুটা হলেও বিপর্যন্ত উত্তর কোরিয়া। পাশাপাশি বন্যাও রীতিমত প্রভাব ফেলেছে। যার ফলে কিছুটা হলেও সমস্যায় পড়েছে পিয়ংইয়ং।
আর বন্যার কারণে কিছুটা ক্ষতিগ্রহস্ত হয়েছে উত্তর কোরিয়ার বেশ কয়েকটি পরমাণু চুল্লি। উপগ্রহণ চিত্র বিশ্লেষণ করে তেমনই দাবি করেছেন গোয়েন্দারা।
যদিও উত্তর কোরিয়া প্রশাসন করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে তেমন ভাবে মুখ খোলেনি। কিন্তু দেশটির পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল সংক্রমণ রুখতে সবরকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।