সংক্ষিপ্ত
ওজন কমানোর কথা মাথায় এলে সবার আগে আমরা বদল করি খাদ্যতালিকা। অধিকাংশ ফল ও সবজির ওপর ভরসা করে। এই সময় ফল থাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো তা সকলেরই জানা। কিন্তু, ওজন কমাতে গিয়ে পছন্দসই ফল খেলেই হল না। ফল খাওয়ার ক্ষেত্রে মাথায় রাখুন এই কয়টি জিনিস।
বাড়তি ওজন কমিয়ে ফিট হতে সকলেই মরিয়া। ওজন কমাতে আমরা কত কী করে থাকি। যত রকম ডায়েট আছে, সবই একবার করে মেনে চলে অনেকে। ডায়েটিং এর নামে অর্ধেক খেয়ে থাকে। তেমনই অনেকে জুস খেয়ে থাকেন। ওজন কমানোর কথা মাথায় এলে সবার আগে আমরা বদল করি খাদ্যতালিকা। অধিকাংশ ফল ও সবজির ওপর ভরসা করে। এই সময় ফল থাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো তা সকলেরই জানা। কিন্তু, ওজন কমাতে গিয়ে পছন্দসই ফল খেলেই হল না। ফল খাওয়ার ক্ষেত্রে মাথায় রাখুন এই কয়টি জিনিস।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ফল কেটে খাওয়ার থেকে তা দিয়ে জুস বানিয়ে খান। এতে শরীরে বেশি পুষ্টি প্রবেশ করে। জুস খাওয়া শরীরের জন্য ভালো। এতে ফলের পুরো পুষ্টি আপনার শরীরে প্রবেশও করবে আবার ওজনও কমবে।
ওজন কমানোর সময় মিষ্টি যুক্ত ফল যতটা পারবেন কম খান। এই ধরনের ফলে সামান্য হলেও ক্যালোরি থাকে। যা রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। তাই সুমিষ্ট ফল খাওয়ার আগে দেখে নিন তাতে কত পরিমাণ ক্যালোরি আছে। চেষ্টা করুন এমন ফল কম খেতে।
বাজার চলতি বহু প্যাকেটজাত জুস আছে। ওজন কমানোর সময় এমন প্যাকেটজাত ফলের রস না খাওয়াই ভালো। এই ধরনের প্যাকেটজাত জুস প্রস্তুতকারক সংস্থা দাবি করে তাদের পণ্য পুরোপুরি ফলের রস দিয়ে তৈরি। তা সত্ত্বেও এতে বিভিন্ন ধরনের উপাদান থাকে। এই সময় ভুলেও খাবেন না প্যাকেটজাত ফলের জুস। ফল কেটে তা বাড়িতেই জুস বানিয়ে খান।
টিনজাত ফল খাবেন না। ওজন কমাতে চাইলে এগুলো এড়িয়ে চলুন। এগুলো প্রস্তুত করার সময় চিনি মেশানো হয়। যা ওজন কমানোর বদলে বাড়িয়ে দেয়। তাই এমন প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন। এতে শরীরও সুস্থ থাকবে।
জ্যাম না খাওয়াই ভালো। ফল দিয়ে জ্যাম তৈরি করা হয়, এমনই দাবি করে থাকে জ্যাম প্রস্তুতকারক সংস্থা। তবে, এই ধরনের খাবার তৈরিতে মিষ্টি ব্যবহার করা হয়। এবার থেকে মেনে চলুন বিশেষ টিপস। ওজন কমাতে চাইলে জ্যাম না খাওয়াই ভালো। এতে কমার বদলে ওজন বৃদ্ধি পাবে। তাই ওজন কমাতে গিয়ে পছন্দসই ফল খেলেই হল না। ফল খাওয়ার ক্ষেত্রে মাথায় রাখুন এই কয়টি জিনিস।
আরও পড়ুন- নারকেল ও কর্পূর দিয়ে বানান প্যাক, দূর হবে ত্বক ও চুলের একাধিক সমস্যা
আরও পড়ুন- শরীর অবশ হয়ে আসছে, থাইরয়েডের সমস্যা নাকি অন্য কোনও জটিল রোগ, সতর্ক না হলেই চরম বিপদ
আরও পড়ুন- নবজাতক শিশুদের এসি বা কুলারে থাকা কি নিরাপদ, জেনে নিন বিশেষজ্ঞের মত