ক্যাপ্টেনের মিডিয়া উপদেষ্টা রবীন ঠাকুরাল বলেছেব কৃষি আইনের বিরুদ্ধে দীর্ঘ দিন ধরে চলা কৃষক আন্দোলন নিয়েই দুই নেতার মধ্যে কথা বয়েছে। ক্যাপ্টেন আইনগুলি বাতিল ও এমএসপি গ্যারিন্টির বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। 

বিজেপি (BJP) নেতা তথা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহর (Amit Shah) সঙ্গে এক ঘণ্টা বৈঠক করে দলবদলের জল্পনায় প্রথমিকভাবে জল ঢাললেন পঞ্চাবের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা কংগ্রেস (Congress) নেতা অমরিন্দর সিং (Amrinder Singh)। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর বাড়িতে তাঁর সঙ্গে একঘণ্টা বৈঠকের পর ক্যাপ্টেনের মিডিয়া উপদেষ্টা জানিয়েছেন দুই নেতার মধ্যে কৃষক আন্দোলন, কৃষি আইন নিয়েই আলোচনা হয়েছে। পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছাড়ার পর থেকেই ক্যাপ্টেনের বিজেপিতে যাওয়ার জল্পনা তুঙ্গে।সেই সময়ই তিনি অমিত শাহর বাড়িতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করায় স্বভাবতই সেই জল্পনার আগুনে ঘি পড়ে। কিন্তু এদিন তিনি সেসব কিছুই উড়িয়ে দিয়েছেন। 

Scroll to load tweet…


ক্যাপ্টেনের মিডিয়া উপদেষ্টা রবীন ঠাকুরাল বলেছেব কৃষি আইনের বিরুদ্ধে দীর্ঘ দিন ধরে চলা কৃষক আন্দোলন নিয়েই দুই নেতার মধ্যে কথা বয়েছে। ক্যাপ্টেন আইনগুলি বাতিল ও এমএসপি গ্যারিন্টির বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। কেন্দ্রীয় সরকার দ্রুত সমস্যা সমাধান করার আহ্বান জানিয়েছেন। সূত্রের খবর তিনটি বিতর্কিত কৃষি আইনের কয়েকটি বিষয় বিয়ে অমরিন্দর ও অমিত শাহর মধ্যে আলোচনা হয়েছে। তাঁরা বিষয়টি নিয়ে একটি ব্লুপ্রিন্ট তৈরির করার ব্যাপারেও সম্মত হয়েছেন। 

Scroll to load tweet…

সূত্রের খবর পঞ্জাবের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং-এর সঙ্গে খুব দ্রুত অমিত শাহর দ্বিতীয় বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গেও দেখা করতে পারেন। তবে এখনও ক্যাপ্টেন স্পষ্ট করেননি তিনি বিজেপিতে যাবেন কিনা। আগেই তিনি বলেছিলেন এই বিষয়ে তিনি তাঁর সমর্থক ও অনুগামীদের সঙ্গে আলোচনা করবেন। 

Good News: আহিরিটোলার ভাঙা বাড়ির মায়ের সন্তান হারানোর কান্না, চাপা দিল সদ্যোজাত চিৎকার

Bhabanipur bypoll: কড়া নিরাপত্তা ভবানীপুরে, মোতায়েন করা হচ্ছে কেন্দ্রীয় সশস্ত্র বাহিনীর পুলিশ

পঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনে আর মাত্র পাঁচ মাস বাকি রয়েছে। তার আগেই পঞ্জাবে রীতিমত সংকটে পড়েছে কংগ্রেস। পরপর দুটো নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন অমরিন্দর সিং। কংগ্রেস নেতা নভজ্যোৎ সিং সিধুর সঙ্গে বিবাদের জেরে তাঁকে মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছাড়তে হয়েছিল। ক্যাপ্টেনের পদত্যাগের মাত্র ১০ দিনের মধ্যে কংগ্রেসকে আরও সংকটে ফেলে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দেন সিধু। তার কয়েকজন অনুগামীও পদত্যাগ করেন। কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব গান্ধীদের মদতেই সিধুকে কংগ্রেসের প্রধান করা হয়েছিল। সিধুর পদত্যাগ নিয়েই অমরিন্দর সিং সরব হয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন সীমান্তবর্তী রাজ্য পঞ্জাবের জন্য সিধু উপযুক্ত নন। পদত্যাগের পর তিনি বলেন সিধু কোনও কিছুতেই স্থির থাকতে পারেন না। তবে এদিন অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর সিধু বা পঞ্জাব ইস্যুতে কোনও মন্তব্য করেননি অমরিন্দর সিং। 

কে দল চালাচ্ছে কেউ জানে না, পঞ্জাবে কংগ্রেসের সংকট নিয়ে নাম না করে গান্ধীদের নিশানা সিবালের

YouTube video player