Nirmala Sitharaman Live: দ্বিতীয় দিন পরিযায়ী শ্রমিক-কৃষক-গরিবদের জন্য প্যাকেজ, ঘোষণা করলেন অর্থমন্ত্রী

 শ্রমিকরা ডিজিটাল পেমেন্ট করলে আরও কিছু সুবিধা পাবেন।

এর জন্য ৬ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। 

কিষাণ ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে আড়াই কোটি কৃষককে দুই লক্ষ কোটি টাকা দেওয়া হবে।

৩ কোটি ক্ষুদ্র চাষিকে ৩০ হাজার কোটি টাকা ঋণ। নাবার্ডের মাধ্যমে ঋণ পাবেন ক্ষুদ্র চাষিরা। কিষাণ ক্রেডিট কার্ডে ২ লক্ষ কোটি টাকা ঋণ। ঋণের সুবিধা পাবেন আড়াই কোটি কৃষক।

প্রয়োজনে ৩০ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত ঋণ দেবে নাবার্ড।

প্রকল্পের সময়সীমা বেড়ে ৩১ মার্চ। বার্ষিক আয় ৬-১৮ লক্ষ টাকা হলে মিলবে সুযোগ। উপকৃত হবে ৩.৩ লক্ষ মধ্যবিত্ত পরিবার। বরাদ্দ করা হয়েছে ৭০ হাজার কোটি টাকা।

 হকারদের জন্য ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ। ৫০ লক্ষ হকার উপকৃত হবেন, বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ।

যে কোনও রাজ্য থেকে রেশন তোলা যাবে। আগামী মার্চের মধ্যে সব দেশবাসী এর আওতায় আসবেন।

একদেশ এক রেশন কার্ড ব্যবস্থা চালু করছে কেন্দ্র।

প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় থাকার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। তৈরি করা হবে রেন্টাল হাউজিং স্কিম। কম ভাড়ায় থাকার ব্যবস্থা করা হবে।

'যাঁরা রেশন পান তাঁদের আরও ৫ কেজি খাদ্যশস্য। রেশন কার্ড না থাকলেও বিনামূল্যে খাদ্যশস্য। কার্ড না থাকলেও ৫ কেজি করে খাদ্যশস্য। উপকৃত হবেন ৮ কোটি পরিযায়ী শ্রমিক। ‘রেশনের জন্য ৩ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ। এ ব্যাপারে রাজ্যগুলির সঙ্গে কথা বলছে কেন্দ্র। পরিযায়ী শ্রমিকদের চিহ্নিত করার কাজ করবে রাজ্য’, বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ

বিনামূল্যে ২ মাস পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য খাদ্যশষ্য সরবরাহ।

ন্যূনতম বেতনের সুবিধা পাবেন ৩০ লক্ষ শ্রমিক। ন্যূনতম বেতন দেশজুড়ে একটাই হবে। এর ফলে অসাম্য দূর হবে। 

পরিযায়ী শ্রমিকরা নিজের রাজ্যে ফিরে যাতে কাজ পান তার জন্য  রাজ্যগুলিকে কাজ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। ১০০ দিনের কাজের মাধ্যমে ব্যবস্থা করতে হবে। বললেন কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর।

পরিযায়ী শ্রমিক ও শহরের গরিবদের জন্য ৩ বার খাওয়া ও থাকার ব্যবস্থা করার জন্য টাকা বরাদ্দ হয়েছে, বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ।

 এসডিআরএফে ১১ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে, বললেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ।

‘গরিবদের অ্যাকাউন্টে এখন সরাসরি টাকা যাচ্ছে। প্রথম থেকেই গরিবদের কথা চিন্তা করেছে সরকার’, বললেন কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর।

৩ কোটি মাস্ক ও ১.২ লক্ষ লিটার স্যানেটারাইজার বানিয়েছেন ১২ হাজার সেলফ হেল্প গ্রুপ। 

লকডাউনের সময় প্রধানমন্ত্রী ‘গরিব কল্যাণ যোজনা’ ছিল শুধুমাত্র গরিবদের কথা ভেবে, তার সঙ্গে আরও অনেক কিছুই যোগ হচ্ছে এই প্যাকেজে,  ইতিমধ্যেই ৩ কোটি কৃষক ঋণ নিয়েছেন, এই ৩ কোটি কৃষক কৃষিঋণ নিয়েছেন ৪ লক্ষ কোটি , এই ঋণের ফলে গরিব কৃষকদের প্রচুর সুবিধা হয়েছে ।

‘মার্চ-এপ্রিলের মধ্যে কৃষিক্ষেত্রে ৬৩ লক্ষ ঋণ মঞ্জুর। প্রায় ৮৬ হাজার ৬০০ কোটি টাকার ঋণ মঞ্জুর‘, জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।