আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় বাড়িয়ে ৩০ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত করা হবে, এর ফলে ৫০ হাজার কোটি টাকা সাধারণ মানুষের হাতে যাবে।
প্রতিদিনই সংখ্যাটা বেড়েই চলেছে। অন্যথা হল না বুধবারও । বিশ্বে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৪৩ লক্ষের গণ্ডি পেরিয়ে গেল। এখনও পর্যন্ত এই মারণ ভাইরাসের শিকার হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন ২ লক্ষ ৯২ হাজারেরও বেশি মানুষ। এদিকে ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা ৭৪ হাজার ছাড়িয়ে গেল। এদিকে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট করে দিয়েছেন দেশে চতুর্থ দফার লকডাউন আসতে চলেছে। ভারতে ও বিশ্বব্যপী এই মহামারী সংক্রান্ত সর্বশেষ খবরাখবর জানতে চোখ রাখুন এখানে -
আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় বাড়িয়ে ৩০ নভেম্বর ২০২০ পর্যন্ত করা হবে, এর ফলে ৫০ হাজার কোটি টাকা সাধারণ মানুষের হাতে যাবে।
৩১ মার্চ পর্যন্ত টিডিএসে ২৫% কম কাটা হবে। ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত আইটি রিটার্ন দাখিল করা যাবে।
অর্থমন্ত্রী জানালেন, ‘কাজ শেষের জন্য সরকারি ঠিকাদারদের আরও ৬ মাস সময় দেওয়া হবে।’
নন ব্যাঙ্কিং সংস্থাগুলির জন্য ৩০ হাজার কোটির প্রকল্প ঘোষণা
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ খোদ বেলেঘাটা আইডিতে। সূত্রের খবর, বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালের ২ জন স্বাস্থ্যকর্মী এবং একজন নার্স করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। হাসপাতাল সূত্রের খবর, মঙ্গলবার নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। আক্রান্ত ওই নার্স খিদিরপুরের বাসিন্দা। এবং বাকি ২ জন স্বাস্থ্যকর্মী থাকেন আইডি-র কর্মী আবাসনে।
অর্থমন্ত্রী জানালেন, ‘এর ফলে হাতে বেশি বেতন পাবেন ইপিএফ গ্রাহকরা। সরকারি কর্মীদের ক্ষেত্রে ১২% ইপিএফ কাটা হবে। ১৫ হাজারের থেকে কম বেতনের কর্মীর ইপিএফ ৩ মাস দেবে সরকার’
‘বেসরকারি কর্মীর বেতন থেকে ১০% ইপিএফ কাটা হবে। ১২% নয়, ৩ মাস ধরে ১০% ইপিএফ কাটা হবে। সরকারি কর্মীদের ক্ষেত্রে ১২% পিএফ কাটা হবে।'
অর্থমন্ত্রী জানালেন, ‘২০০ কোটি টাকা পর্যন্ত গ্লোবাল টেন্ডার নয়। বিদেশি সংস্থার জায়গায় দেশি সংস্থা অংশগ্রহণ করবে। এর ফলে দেশের ছোট ছোট সংস্থা অংশ নিতে পারবে। ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত লেনদেন হলে মাইক্রো ইউনিট। ১ কোটি টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ হলে মাইক্রো ইউনিট।'
এমএসএমইগুলির সংজ্ঞা সংশোধন করা হয়েছে, বিনিয়োগের ঊর্ধ্বসীমা পরিবর্তিত হয়েছে, টার্নওভারের মানদণ্ডেও পরিবর্তন হচ্ছে।
২০ হাজার কোটি টাকা ঋণ। এর ফলে উপকৃত হবে ২ লক্ষ ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্প। ঋণগ্রস্ত ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পের ব্যবসা বৃদ্ধিতে বরাদ্দ। ব্যবসা বৃদ্ধিতে বরাদ্দ ৫০ হাজার কোটি টাকা।
২০০ কোটি টাকা পর্যন্ত গ্লোবাল টেন্ডার নয়, জানালেন অর্থমন্ত্রী।
‘অনাদায়ী ঋণগ্রস্ত ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পকেও ঋণ। ২০ হাজার কোটি টাকা ঋণ। এর ফলে উপকৃত হবে ২ লক্ষ ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্প’, ঘোষণা অর্থমন্ত্রীর
‘ফেব্রুয়ারিতে বাজেটের পরই করোনার প্রকোপ শুরু। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য ৬টি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ঋণের জন্য ৩ লাখ কোটি টাকা। ৪ বছরের জন্য ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে ঋণ। এই ঋণে ১ বছরের জন্য সুদ স্থগিত থাকবে। ৪৫ লক্ষ ক্ষুদ্র ও মাঝারি ইউনিট উপকৃত হবে’
অর্থমন্ত্রীর সাংবাদিক বৈঠক লাইভ দেখুন এখানে।
৩ লক্ষ কোটি টাকার ঋণের ব্যবস্থা করা হবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য, এক বছরের জন্য ঋণের উপর এক বছরের মোরেটরিয়াম দেওয়া হবে। তার জন্য় কোনও গ্য়ারান্টি লাগবে না ।
তার মধ্যে ৬টি পদক্ষেপ ক্ষুদ্র, মাঝারি ও অতিক্ষুদ্র ক্ষেত্রের জন্য, করদাতাদের কর দেওয়ার পদ্ধতি অনেক সরল করা হয়েছে
অনুরাগ ঠাকুর বলেন, ‘বহু দেশে ওষুধ-সহ চিকিৎসা সরঞ্জাম পাঠানো হয়েছে। ভারতের এই পদক্ষেপ বিশ্বে প্রশংসিত হয়েছে। ভারত আত্মনির্ভর না হওয়া পর্যন্ত সংস্কার চলবে’
সেই টাকা আনতে ব্যাঙ্কে যাওয়ারও প্রয়োজন নেই ,ব্যাঙ্ক মিত্ররা বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা দিয়ে আসছেন , উজ্জ্বলা যোজনায় বিনামূল্যে গ্যাস দেওয়া হচ্ছে , এ ছাড়া কৃষি, শিল্প-সহ প্রায় সব ক্ষেত্রে বিপুল সংস্কার হয়েছে প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ প্যাকেজ ঘোষণা হয়েছে
‘আত্মনির্ভর ভারত’-এর অর্থ দেশের নিজস্ব শক্তি বাড়ানো, বিশ্ব বাজারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা, ২০১৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত দেশে অনেক আর্থিক সংস্কার হয়েছে , এই লকডাউনের সময় তার সুফল পাওয়া যাচ্ছে