সংক্ষিপ্ত
ভারতের অন্যতম সফল শিল্পপতি হয়ে উঠেছেন ফুড ডেলিভারি সংস্থা জোম্যাটোর সিইও দীপিন্দর গোয়েল। তিনি এবার বিয়ে সেরে নিলেন। বিদেশি মেয়েকে বিয়ে করেছেন জোম্যাটো সিইও।
মেক্সিকান মডেল গ্রেসিয়া মুনোজকে বিয়ে করলেন ফুড ডেলিভারি সংস্থা জোম্যাটোর সিইও দীপিন্দর গোয়েল। তাঁরা গত মাসে মধুচন্দ্রিমা সেরে ফিরেছেন বলেও জানা গিয়েছে। ইনস্টাগ্রামে গ্রেসিয়ার বায়োতে লেখা রয়েছে, 'আমার জন্ম মেক্সিকোতে। এখন ভারতে আমার বাড়ি।' মডেলিং ছাড়াও টেলিভিশনে বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন গ্রেসিয়া। এ বছরের জানুয়ারিতে দিল্লির বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ানোর ছবি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেন এই মডেল। সেই সময় অবশ্য তাঁর সঙ্গে জোম্যাটো সিইও-র বিয়ের কথা জানা যায়নি। নিজেদের সম্পর্কের কথা গোপন রেখেছিলেন দীপিন্দর ও গ্রেসিয়া। বিয়ের পরেও তাঁরা প্রকাশ্যে কিছু জানাননি। গ্রেসিয়ার সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডলেও বিয়ের কোনও ছবি নেই। তবে দিল্লির বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ানোর যে ছবি তিনি শেয়ার করেছেন, সেখানে নতুন জীবন শুরু করার কথা জানিয়েছেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সফল মডেল গ্রেসিয়া
২০২২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে মেট্রোপলিটন ফ্যাশন উইক জেতেন গ্রেসিয়া। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি খুব একটা জনপ্রিয় নন। তাঁর ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে ফলোয়ার সংখ্যা ৪,৯৩৮। এখনও পর্যন্ত ৫৩টি পোস্ট করেছেন এই মডেল। এবার জোম্যাটো সিইও-র সঙ্গে বিয়ের খবর প্রকাশ্যে আসার পর গ্রেসিয়ার ফলোয়ার সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে।
দীপিন্দরের দ্বিতীয় বিয়ে
২০০৮ সালে কনসাল্টিং ফার্ম বেইন অ্যান্ড কোম্পানির চাকরি ছেড়ে ফুড ডেলিভারি সংস্থা গড়েন দীপিন্দর। শুরুতে তাঁর সংস্থার নাম ছিল ফুডিবে ডট কম। পরে তিনি সংস্থার নাম বদলে রাখেন জোম্যাটো। গুরুগ্রামের বাসিন্দা দীপিন্দরের বয়স ৪১ বছর। তিনি এর আগে একবার বিয়ে করেছিলেন। যদিও সেই সম্পর্ক স্থায়ী হয়নি। এবার গ্রেসিয়ার সঙ্গে সুখে দিন কাটাবেন বলে আশা করছেন জোম্যাটো সিইও। গ্রেসিয়াও ভারতে নতুন জীবনের সঙ্গে মানিয়ে নিয়েছেন। তিনি এদেশে থাকা উপভোগ করছেন।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।
আরও পড়ুন-
Viral Video: হট প্যান্ট পরে সুপারবাইকে জোম্যাটো-র খাবার ডেলিভারি! আপনিও কি অর্ডার করতে চলেছেন?
চালু হচ্ছে জোম্যাটো ইনস্ট্যান্ট - ১০ মিনিটে খাবার পৌঁছবে ঘরে, শুরুতেই সংসদে বিতর্ক
রোবট-এআই খাচ্ছে চাকরি, জোম্যাটো থেকে এক লপতে ছাঁটাই ১০ শতাংশ কর্মী