সংক্ষিপ্ত
সেনাবাহিনীর নির্দেশে, ১২ থেকে ১৬ অক্টোবর ইসলামাবাদ এবং রাওয়ালপিন্ডিতে বিবাহ হল, ক্যাফে, রেস্তোরাঁ এবং স্নুকার ক্লাবগুলি বন্ধ করার নির্দেশ জারি করা হয়েছে।
১৬ ও ১৭ অক্টোবর ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হতে চলা SCO শীর্ষ সম্মেলনের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে পাকিস্তান সরকার। স্থানীয় পুলিশ এবং রেঞ্জার্সের উপর নির্ভর না করে, সরকার ইসলামাবাদ এবং রাওয়ালপিন্ডিতে ১০ হাজার সেনা সদস্য এবং কমান্ডো মোতায়েন করেছে। এই সময়ের মধ্যে, বিবাহ হল, ক্যাফে, রেস্টুরেন্ট এবং স্নুকার ক্লাবগুলি ১২ থেকে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ এই সময়ের মধ্যে প্রতিবাদ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যা উত্তেজনা পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে।
পাকিস্তানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই সম্মেলনে ভারতের বিদেশমন্ত্রী ও চিনের প্রধানমন্ত্রীসহ বিভিন্ন দেশের নেতারা অংশ নেবেন। নিরাপত্তার কারণে উভয় শহরেই সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। গত এক মাসে ঘটে যাওয়া সন্ত্রাসী ঘটনা এবং রাজনৈতিক উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে এই সমস্ত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, যা পাকিস্তান সরকারের উদ্বেগ বাড়িয়েছে। এখানে লকডাউন জারি করা হয়েছে।
ম্যারেজ হল, ক্যাফে, রেস্তোরাঁ ও স্নুকার ক্লাব বন্ধ রাখার নির্দেশ
ইসলামাবাদে অনুষ্ঠেয় এসসিও সম্মেলনের নিরাপত্তার বিষয়ে পাকিস্তান সরকারের স্থানীয় পুলিশ ও রেঞ্জারদের ওপর আস্থা নেই কি? কারণ নিরাপত্তার বিবেচনায় ইসলামাবাদ ও রাওয়ালপিন্ডির প্রতিটি কোণায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে। সেনাবাহিনীর নির্দেশে, ১২ থেকে ১৬ অক্টোবর ইসলামাবাদ এবং রাওয়ালপিন্ডিতে বিবাহ হল, ক্যাফে, রেস্তোরাঁ এবং স্নুকার ক্লাবগুলি বন্ধ করার নির্দেশ জারি করা হয়েছে। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল SCO সম্মেলনের সময় চারদিন বিক্ষোভ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
মোতায়েন করা হয়েছে ১০ হাজার সেনা সদস্য ও কমান্ডো
১৬ এবং ১৭ অক্টোবর ইসলামাবাদে পাকিস্তানের সভাপতিত্বে এসসিও শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। ভারতের বিদেশমন্ত্রী ও চিনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধান এই সম্মেলনে অংশ নেবেন। গত এক মাসে পাকিস্তানে সন্ত্রাসী ঘটনা এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পিটিআই দ্বারা সংগঠিত বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে, কেন্দ্রীয় সরকারের স্থানীয় পুলিশ এবং অন্যান্য বাহিনীর উপর আস্থা নেই। এ কারণে ইসলামাবাদ ও রাওয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ১০ হাজার সেনা ও কমান্ডো মোতায়েন করা হয়েছে।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।