সংক্ষিপ্ত

  • বন্দে ভারত মিশনে বাংলাদেশ থেকে ফেরা দু'জন যাত্রী এ বার করোনায় আক্রান্ত হলেন 
  •  তবে বাংলাদেশ থেকে ফেরার পরে তাঁরা নিয়ম মেনেই ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন 
  •  তারপরেই তাঁদের শরীরে নমুনা পরীক্ষার পর মিলল করোনা ভাইরাসের জীবাণু 
  •   ওই দুই জন পুরুষ যাত্রীর আক্রান্ত হওয়া নিয়ে ইতিমধ্যেই এ নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে 

বন্দে ভারত মিশনে বাংলাদেশ থেকে ফেরা ২ জন যাত্রী এ বার করোনায় আক্রান্ত হলেন। তবে বাংলাদেশ থেকে ফেরার পরে তাঁরা নিয়ম মেনেই ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন। তারপরেই তাঁদের শরীরে মিলল করোনা ভাইরাসের জীবাণু।  ওই দুই জন পুরুষ যাত্রীর আক্রান্ত হওয়া নিয়ে ইতিমধ্যেই এ নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে।

আরও পড়ুন, দ্রুত করোনামুক্ত হতে ছাড়লেন হোম আইসোলেশন, এবার হাসপাতালে ভর্তি সুজিত বসু


সূত্রের খবর, ৭ মে থেকে ১৬ মে অবধি বন্দে ভারত মিশনের প্রথম ধাপে প্রায় ১২টি দেশ থেকে ১৬,৭১৬ জনকে ফেরত নিয়ে আসা হয়। ওই ধাপে কলকাতায় কোনও উড়ান আসেনি। কিন্তু পরের ধাপে ১৮ মে প্রথম বিদেশ থেকে একটি বিমান আসে কলকাতায়। ওই উড়ানে ১৬৯ যাত্রী কলকাতায় এসেছিলেন ঢাকা থেকে। আর এর মধ্যেই  ছিলেন ওই ২ জন যাত্রী। স্বাস্থ্য়বিধি মেনেই ওই সব যাত্রীকেই ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়। সাধারণত সংক্রমিত হওয়ার ১৪ দিনের মধ্যে করোনার উপসর্গ দেখা যায়। তবে কোথা থেকে কী ভাবে ওই দুই জন পুরুষ যাত্রী সংক্রমিত হলেন তা নিয়ে খুবই চিন্তায় রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর।

আরও পড়ুন, রাজ্যপালের শিক্ষা-রাজনীতি বাংলায় এই প্রথম নয়, সেদিন কিন্তু মমতা ছিলেন এপি শর্মার পক্ষেই


 বিমানবন্দরের এক কর্তা  বলেছেন, 'উনি যদি ফেরার ১৪ দিনের মধ্যে সংক্রমণ হত, তা হলে আমাদের চিন্তার কিছু ছিল না। কিন্তু যে ভাবে ১৪ দিন পরে ওই দুই জনের শরীরে ভাইরাসের হামলা হয়েছে, তা নিয়ে আমরা বিস্তর চিন্তায়।' বিমানে ওই ২ জনের সঙ্গে যাঁরা এসেছেন, তাঁদের আপাতত ফের কোয়ারান্টিনে যেতে হচ্ছে না। উল্লেখ্য়, বন্দে ভারত মিশনের আগামী ১৪ জুন থেকে তৃতীয় পর্যায়ের কাজ শুরু হবে।

 

 

 কলকাতা মেডিক্যালের ছাদের কার্নিশে বসে করোনা রোগী, সামলাতে গিয়ে নাজেহাল কর্তৃপক্ষ

করোনা মোকাবিলায় বড়সড় উদ্য়োগ, পরিষেবা বাড়াতে ৫০০ ডাক্তার-নার্স নিচ্ছে রাজ্য

দেহ রাখার জায়গা না থাকায় ডিপ ফ্রিজ বসছে মেডিকেলের মর্গে, মৃতদেহ 'ম্যানেজমেন্ট'-এ নিয়োগ অ্যাসিস্ট্যান্ট

কোভিড পজিটিভ হয়ে মৃত্য়ু প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ হরিশঙ্কর বাসুদেবনের