করোনা আতঙ্কের মধ্যেই এবার ভূমিকম্প টোকিওতে। ৩ মিনিটেরও বেশি সময় কেঁপে উঠল অলিম্পিক্স গেমস ভিলেজ। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ৬।

করোনা আতঙ্কের মধ্যেই চলছে টোকিও ২০২০ অলিম্পিক্স। অলিম্পিকের সঙ্গে যুক্ত আধিকারিক থেকে শুরু করে গেমস ভিলেজের অন্দরে অ্যাথলিটরাও আক্রান্ত হয়েছেন অতিমারী ভাইরাসে। যদিও এখনও পর্যন্ত স্বাভাবিকভাবেই চলছে অলিম্পিক। কিন্তু এবার অলিম্পিকের মাঝেই আরও এক আতঙ্কের সাক্ষী থাকল বিশ্ব জুড়ে অ্যাথলিটরা। সেই আতঙ্কের নাম ভূমিকম্প। বুধবার ভোরে ভূমিকম্পে হঠাৎই ভূমকম্প হয়। যার ফলে খানিক আতঙ্ক গ্রস্ত হয়ে পড়েন সকলেই।

Scroll to load tweet…

জাপানের স্থানীয় সময় ভোর সাড়ে পাঁচটা নাগাদ এই ভূমিকম্প অনুভূত হয় টোকিওর পূর্ব প্রান্তে। স্থানীয় এলাকার পাশাপাশি কেঁপে উঠল অলিম্পিক্সের জন্য তৈরি গেমস ভিলেজও। প্রায় তিন মিনিটেরও খানিক বেশি সময় ধরে কম্পন অনুভব করেন গেমস ভিলেজের অন্দরে থাকা অ্যাথলিট, সাংবাদিক থেকে কর্মীরা। এতটা দীর্ঘ সময় ধরে কম্পন অনুভূত হওয়ায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে ভিলেজের অন্দরে। স্থানীয় এলাকায় রাস্তায় বেরিয়ে আসেন সকলেই। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৬।

Scroll to load tweet…

আরও পড়ুনঃভারত বনাম ইংল্যান্ড প্রথম টেস্ট, জেনে নিন দুই দলের শক্তি-দুর্বলতা ও রণনীতি

আরও পড়ুনঃচোট সমস্যায় জেরবার, দলে একাধিক পরিবর্তনের সম্ভাবনা, দেখে নিন প্রথম টেস্টে টিম ইন্ডিয়ার সম্ভাব্য একাদশ

আরও পড়ুনঃস্বাধীনতা দিবসে বিশেষ উদ্যোগ, ভারতীয় অলিম্পিক দলকে লালকেল্লায় সংবর্ধনা দেবেন মোদী

জাপানে প্রায়শই ভূমিকম্প হয়। আশঙ্কা থাকে সনামিরও। কিন্তু বুধবারের ভোরের ভমূমিকম্পে বড়সড় কোনও ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। হাওয়া অফিসের তরফ থেকে জানানো হয়েছে সুনামিরও কোনও আশঙ্কা নেই। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার নীচে এই ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল বলে জানা গিয়েছে। তবে ভূমিকম্পের কথা মাথায় রেখেই গেমস ভিলেজ ও অলিম্পিক স্টেডিয়ামগুলি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যাতে ভূমিকম্পে নষ্ট না হয়। ফলে কম্পনে আতঙ্কিত হওয়াটা স্বাবাবিক, তবে অ্যাথলিটদের ভয়ের কোনও কারণ নেই।


YouTube video player