সন্দেশখালি ধর্ষণের অভিযোগ নিয়ে পুলিশ সূত্রের খবর নির্যাতিত মহিলার এফআইআরএ নাম রয়েছে স্থানীয় তৃণমূল নেতা দিলীপ মল্লিক, তাঁর ছায়াসঙ্গী সৈতক দাস-সহ পাঁচ জনের।
টেলিভিশন, ইন্টারনেট বা অন্য কোনও মাধ্যমের দ্বারাই হোক না কেন, শিশুদের মধ্যেও অপরাধ প্রবণতা বাড়ছে। উত্তরপ্রদেশে এমনই একটি ভয়ঙ্কর ঘটনা দেখা গেল।
স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিল নবম শ্রেণীর ছাত্রী। সেই মোটরবাইকে করে নাবালিকাকে তুলে নিয়ে যায়। ছাত্রী বীরভূমের পাইকর থানার বোনহা ওবেদিয়া হাইস্কুলের নবম শ্রেণীর ছাত্রী।
নারী নির্যাতন এবং ধর্ষণে বার বার শিরোনামে উঠে আসে যোগীরাজ্য। সম্প্রতি আবার কলঙ্কিত হল উত্তর প্রদেশ। গত বুধবার রাতে কানপুরের ঘাটমপুর এলাকায় একটি গাছে দুই নাবালিকার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়।
এই পরিস্থিতিতেই নেতাদের বিরুদ্ধে একের পর এক ধর্ষণের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে একটি চাঞ্চল্যকর মন্তব্য করে বসলেন তৃণমূলের (TMC) মুখপাত্র জুঁই বিশ্বাস।
ধর্ষণ করতে করতে ইন্সটাগ্রাম-বন্ধু বারবার চড় মারতে থাকে বলেও অভিযোগ করেন তরুণী।
স্ত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা গুনিনের। নির্যাতিতার অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার অভিযুক্ত গুনিন। ধৃতের নাম সোনা হালদার। ধৃতকে আজ বারুইপুর মহকুমা আদালতে পেশ করা হবে।
ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার পরেই বৃদ্ধাকে বাড়ি নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ! এর আগে ২০১৭ সালে এক নাবালিকাকেও ধর্ষণ করেছিল অভিযুক্ত যুবক।
অভিযুক্ত ব্যক্তি একজন পুলিশকর্মীর বন্দুক ছিনিয়ে নিয়ে পালানোর চেষ্টা করেছিল বলে জানিয়েছে পুলিশ। সঙ্গে সঙ্গে তার দুই পায়ে গুলি করা হয়।
শুক্রবার মুর্শিদাবের রানিতলা থানা এলাকায় মামারবাড়িতে এসেছিল নাবালিকা। জন্মদিনের অনুষ্ঠানে পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য আর আত্মীরা উপস্থিত ছিল সেখানে।