নজরুল মঞ্চে কেকে-র শেষ লাইভ পারফরম্যান্স
কলকাতায় একটি কনসার্ট করতে এসেছিলেন গায়ক। কিন্তু কনসার্টের পর হঠাৎ করেই তার স্বাস্থ্যের অবনতি হয়, পরে রীতিমত অসুস্থবোধ করেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গেই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। গায়কের আকস্মিক মৃত্যুতে শোকাহত সবাই। গভীর রাতে এই খবর প্রকাশ পেতেই শোকে মুহ্যমান হয় বিনোদন দুনিয়া। কেকে-এর মৃত্যুতে গোটা বিনোদন জগতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। খবরটি সামনে আসতেই ক্রীড়া, বিনোদনসহ বিশ্বের অনেক বড় ব্যক্তিত্ব তাকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। অভিনেতা অক্ষয় কুমারও গায়কের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন।
ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম বিখ্যাত গায়ক কে কে তার কণ্ঠে অনেক গান গেয়েছেন। ১৯৭০ সালের ২৩ আগস্ট জন্মগ্রহণ করেন এই গায়ক। কে কে হিন্দি ছাড়াও মারাঠি, বাংলা, গুজরাটি, তেলেগু, মালয়ালম, কন্নড় এবং তামিল গানে তার কণ্ঠ দিয়েছেন। তার মিষ্টি কন্ঠ সবার মন ছুঁয়ে যায়। কে কে দিল্লির মাউন্ট সেন্ট মেরি স্কুল থেকে তার স্কুলিং শেষ করেন এবং দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিরোরি মাল কলেজ থেকে অনার্স গ্রাজুয়েট হন। চলচ্চিত্রে ব্রেক পাওয়ার আগেও কেকে প্রায় ৩৫০০টি জিঙ্গেল গেয়েছিলেন। এছাড়াও, তিনি ১৯৯৯ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ভারতীয় দলের সমর্থনে 'জোশ অফ ইন্ডিয়া' গানটি গেয়েছিলেন। পরে, কে কে সঙ্গীত অ্যালবাম 'পাল' দিয়ে গায়ক হিসাবে তার কর্মজীবন শুরু করেন এবং আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। কলকাতায় একটি কনসার্ট করতে এসেছিলেন গায়ক। কিন্তু কনসার্টের পর হঠাৎ করেই তার স্বাস্থ্যের অবনতি হয়, পরে রীতিমত অসুস্থবোধ করেন তিনি। সঙ্গে সঙ্গেই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। গায়কের আকস্মিক মৃত্যুতে শোকাহত সবাই। গভীর রাতে এই খবর প্রকাশ পেতেই শোকে মুহ্যমান হয় বিনোদন দুনিয়া। কেকে-এর মৃত্যুতে গোটা বিনোদন জগতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। খবরটি সামনে আসতেই ক্রীড়া, বিনোদনসহ বিশ্বের অনেক বড় ব্যক্তিত্ব তাকে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। অভিনেতা অক্ষয় কুমারও গায়কের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন।