এলোমেলো চুল। কাঁধের সামনে দিয়ে বুক ছুঁয়ে যেন কোমর ছোয় ছোয়। আর তাতে রঙ ধরিয়েছে লাল। সিল্ক লালের ফুল স্লিভ যেন ঋতাভরীকে করে তুলেছে আরও মায়াবি
কথায় আছে চোখ হল মনের সৌন্দর্য। মানে মনে মনে আমরা যা ভাবি তাই যেন চোখ দিয়ে বেরিয়ে আসে। ঋতাভরীর টানা কটা চোখে কাজলের আড়মোড়া যেন লাল রঙ করে তুলেছে এক মায়া ঘন ছায়া
কালো-হালকা বাদামি চুলের আবরণে লাল রঙ যেন এক অমোঘ আবেদনের মাত্রাকে অসামান্য স্থানে নিয়ে গিয়েছে। আর তারই মাঝে পিছন ফিরে দেখা দুই চোখ যেন তৈরি করেছে এক অসামান্য ক্যানভাস
কবির খাতায় এমন সৌন্দর্য সরলতা হয়তো হয়ে উঠতে পারে কবিতার খেলা, আবার কেউ বাঁধতেই পারে মন ভোলানো রূপের কোনও গান, সারল্য যে মনেরই এক প্রতীক। তাকেই যেন লাল রঙের আধারে মেলে ধরেছেন ঋতাভরী
অরিজিৎ সিং ঠিক-ই বলেছিলেন গেরুয়া তো কবি থেকে শুরু করে সকলের কাছে এক রঙের খেলা , কেউ গানে বন্দিত করেন কেউ রঙের খেলায় ফ্যাশনের আবরণে করে তোলেন অনিন্দ্য সুন্দর। যেমন এই ছবিতে ঋতাভরী
আধখালো কাঁধ আর পিঠে দিয়ে উঁকি মারা আঁচুলি, আর তাকে যেন সাপের মতো বেড় দিয়ে রয়েছে সিফন স্কার্ট। হাওয়ার খেয়ালিপনায় সেও যেন ডানা মেলে। আর এর সঙ্গেই যেন ডানা মেলে ঋতাভরীর রূপের ডানা
হালকা আধ-খোলা ঠোঁঠে লিপস্টিকের চাহনি বড়ই আবেদনময়ী। দুধ সাধা পোশাকে উন্মুক্ত হয়ে থাকা শারীরি সৌন্দর্যে নয়ন জেগে চুলের আবরণ বলতে চায়- 'ওরে রূপের সর্বনাশে চলি করি খেলা'
ঋতাভরীর রূপের ছটা নিয়ে তর্ক অবান্তর। কারণ গত কয়েক বছর ধরে যেভাবে ঋতাভরীর ভক্তকূল মিলিয়নের পর মিলিয়ন বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলা চলচ্চিত্রে এমন আর কারও ক্ষেত্রে হয়েছে কি না সন্দেহ আছে
মায়া ভরা চোখে লাইনার আর কাজলের কারিকুরি, চুলের পেঁচানো খেলা নেমে এসেছে উন্মুক্ত বক্ষে। আর তারই মাঝে দুধ সাদা বক্ষ নিবারণ থেকে হাট করে খুলে যাওয়া জামাটা যেন জানা দিতে চায় অন্য কিছু
হালকা আধ-খোলা ঠোঁঠে লিপস্টিকের চাহনি বড়ই আবেদনময়ী। দুধ সাধা পোশাকে উন্মুক্ত হয়ে থাকা শারীরি সৌন্দর্যে নয়ন জেগে চুলের আবরণ বলতে চায়- 'ওরে রূপের সর্বনাশে চলি করি খেলা'