দুর্নীতিমুক্ত রাজনীতির কথা বলে আম আদমি পার্টি। কিন্তু দিল্লি ও পাঞ্জাবের শাসক দলের একাধিক নেতা-মন্ত্রীই দুর্নীতির দায়ে গ্রেফতার হয়েছেন।
এ বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি দিল্লির আবগারি দুর্নীতি মামলায় দীর্ঘক্ষণ জিজ্ঞাসাবাদের পর মন্ত্রী মণীশ শিশোদিয়াকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই।
কলকাতার একটি সংস্থার বেআইনি লেনদেন সংক্রান্ত মামলায় গ্রেফতার হন দিল্লির কারামন্ত্রী থাকা সত্যেন্দ্র জৈন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে সিবিআই ও ইডি-র নজরে ছিলেন।
স্ত্রীকে নির্যাতন, হত্যার চেষ্টার অভিযোগে গ্রেফতার হন দিল্লির আইনমন্ত্রী সোমনাথ ভারতী।
আইনের ডিগ্রি সংক্রান্ত জাল নথি জমা দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার হন দিল্লির আইনমন্ত্রী থাকা জিতেন্দ্র সিং তোমর। তথ্যের অধিকার আইনে তাঁর জাল শংসাপত্রের কথা জানা যায়।
রেশন কার্ড করে দেওয়ার টোপ দিয়ে এক মহিলাকে ডেকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন দিল্লির মন্ত্রীর মন্ত্রী সন্দীপ কুমার।
ঘুষ চাওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন পাঞ্জাবের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিজয় সিংলা।
দিল্লিতে অবৈধ নির্মাণ ভাঙার ক্ষেত্রে বাধা দেওয়া-সহ একাধিক অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন আম আদমি পার্টি বিধায়ক আমানতউল্লাহ খান।
দিল্লির দাঙ্গার সময় আইবি ইন্সপেক্টর অঙ্কিত শর্মার হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকা, দাঙ্গাকারীদের আর্থিক সাহায্য করার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন তাহির হুসেন।
বিজেপি নেতাদের সম্পর্কে অপমানজনক মন্তব্য করার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন গুজরাটের আম আদমি পার্টি প্রধান গোপাল ইটালিয়া।
৪ লক্ষ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন পাঞ্জাবের আম আদমি পার্টি বিধায়ক অমিত রতন কোটফাট্টা।