India

সাহসিনী নীরজা ভানোট

১৯৮৬ সালে প্যান এম ফ্লাইট ’৭৩ বিমানটি ছিনতাই হয়। ছিনতাই হওয়া বিমানের যাত্রীদের বাঁচাতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের হাতে খুন হন নীরজা ভনোট

Image credits: Social Media

বিমান হাইজ্যাক

মোট ৩৬০ জন যাত্রী নিয়ে মুম্বাই থেকে করাচি, ফ্র্যাঙ্কফুর্ট হয়ে নিউ ইয়র্ক যাওয়ার কথা ছিল বিমানটির। করাচি বিমানবন্দরে নিরাপত্তারক্ষীদের ছদ্মবেশে এসে বিমানটি হাইজ্যাক করে ৪ জঙ্গি

Image credits: Social Media

জঙ্গিদের উদ্দেশ্য

তাদের উদ্দেশ্য ছিল, বিমানটি সাইপ্রাসে উড়িয়ে নিয়ে যাবে, আর সেখানে যাত্রীদের অপহরণ করে নিজেদের দলীয় কিছু সন্ত্রাসীকে জেল থেকে মুক্ত করাবে

Image credits: Social Media

বিমান হাইজ্যাক

জঙ্গি’রা বিমান দখল নেওয়ার পর যাত্রীদের উপর গুলি চালাতে শুরু করে। একই সঙ্গে বিমানটি উড়িয়ে দেবার জন্য বেশ কিছু বিস্ফোরক বেঁধে দেয় জঙ্গিরা।

Image credits: Social Media

সাহসিনী নীরজা

জঙ্গিদের থেকে যাত্রীদের রক্ষা করতে বিমানের ইমারজেন্সি দরজা খুলে যাত্রীদের বার করে দিতে শুরু করেন নীরজা, নিজের প্রাণ বাঁচাতে প্রথমে বেরিয়ে আসতে পারতেন তিনি যদিও সাহসিনী তা করেননি

Image credits: Social Media

সাহসিনী নীরজা

জঙ্গিরা নীরজাকে চুল ধরে টেনে নিয়ে যায়, তার মাথায় গুলি করে জঙ্গিদের প্রধান। শেষ পর্যন্ত জঙ্গিদের গুলিবৃষ্টির থেকে ৩টি শিশুকে আড়াল করতে গিয়ে নিজের প্রাণ বিসর্জন দেয় নীরজা

Image credits: Social Media

সাহসিনী নীরজা

মারা যাওয়ার আগে ৩৬০ জন যাত্রীর প্রাণ বাঁচিয়ে যান তিনি। সাহসিকতার পুরস্কার হিসেবে সবচেয়ে কম বয়সে ভারত সরকারের কাছ থেকে পেয়েছেন অশোক চক্র

Image credits: Social Media

সাহসিনী নীরজা

মূলত তাঁর চেষ্টাতেই প্লেন নিয়ে উড়ে যেতে পারেনি বিমান ছিনতাইকারীরা। পণবন্দি যাত্রীদের বাঁচাতে আপ্রাণ চেষ্টা করে যান নীরজা, সাহসিনীর নামে একটি স্ট্যাম্প বের করে ভারতীয় ডাক বিভাগ

Image credits: Social Media