জন্মগ্রহণ করেন তামিলনাড়ুর রামেশ্বরমে, পদার্থবিদ্যা বিষয়ে সেন্ট জোসেফ'স কলেজে পড়াশুনা করেন। বিমান প্রযুক্তিবিদ্যা বিষয় নিয়ে মাদ্রাজ ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি থেকে পড়াশোনা করেছিলেন
কর্মজীবনে ৪০ বছর প্রতিরক্ষা গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা (ডিআরডিও) এবং ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার (ইসরো) সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ২০০২ সালে ভারতের একাদশতম রাষ্ট্রপতি হিসাবে নিযুক্ত হন
পোখরান -২ পারমাণবিক পরীক্ষার নেতৃত্বের পিছনে কালামই ছিলেন প্রধান ব্যক্তিত্ব, ভারতের হাতে অগ্নি ও পৃথ্বী তুলে দেওয়ার জন্য তাঁকে দেশের মিসাইল ম্যান নামে ভূষিত করা হয়
১৯৯০ সালে পদ্মভূষণ এবং ১৯৯৭ ভারত রত্ন সম্মানে সম্মানিত এই মহান মনীষী ডঃ এ.পি.জে আবদুল কালাম
২৭ জুলাই, ২০১৫-এ, তিনি ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট শিলং-এ বক্তৃতা দেওয়ার সময় কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে আক্রান্ত হন, তৎক্ষণাৎ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন
"প্রথম সাফল্যের পর বসে থেকো না, কারণ দ্বিতীয়বার যদি তুমি ব্যর্থ হও তাহলে অনেকেই বলবে প্রথমটিতে তুমি শুধু ভাগ্যের জোরে সফল হয়েছিলে।" - এ পি জে আব্দুল কালাম
'সফলতার গল্পে কেবল একটা বার্তা থাকে কিন্তু ব্যর্থতার গল্পে সফল হওয়ার উপায় থাকে।' - এ পি জে আব্দুল কালাম
'জীবন ও সময় পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক। জীবন শেখায় সময়কে ভালোভাবে ব্যবহার করতে আর সময় শেখায় জীবনের মূল্য দিতে।' - এ পি জে আব্দুল কালাম
'মানুষের জীবনে প্রতিবন্ধকতা থাকা দরকার, বাঁধা না থাকলে সফলতা উপভোগ করা যায়না' - এ পি জে আব্দুল কালাম
'কেবল প্রথম বেঞ্চ থেকেই নয়, দেশের জন্য সবচেয়ে ভালো মেধা শেষ বেঞ্চ থেকেও পাওয়া যেতে পারে' - এ পি জে আব্দুল কালাম