১৯৪২ সালে এমন ঝড় এসেছিল বাংলাদেশে। যাতে ৩ লক্ষ মানুষ মারা যায়। ৩০০০ বাজার বাড়ি ধ্বংস হয়েছিল। জলের মধ্য়ে এমন ভাবে এই বাড়ি-ঘর ভেসেছিল যেন মনে হবে প্লাস্টিকের খোল
২০০৮ সালে মায়ানমারে আঁছড়ে পড়েছিল এই ঘূর্ণিঝড়। এতে ৮৪,৫০০ জনের মৃত্যু হয়, ৫৪ হাজার মানুষ নিখোঁজ হয়েছিল
বাংলাদেশে হয়েছিল এই ঘূর্ণিঝড়। ১,৩৫,০০০ মানুষ মারা যায়। ১কোটি মানুষ গৃহহীন হয়েছিল।
বাংলাদেশ উপকূলের চট্টগ্রামের উপর আঁছড়ে পড়েছিল এই ঘূর্ণিঝড়। ১৭৫,০০০ মানুষ প্রাণ হারায়। বলতে গেলে পুরো চট্টগ্রাম শহরটাই ঘূর্ণিঝড়ে দুমড়ে-মুচড়ে গিয়েছিল
অবিভক্ত বাংলার গ্রেট বাকেরগঞ্জে প্রবল ঘূর্ণিঝড় আঁছড়ে পড়েছিল। ১৮৭৬-র এই ঘূর্ণিঝড়ে ২ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়। সমুদ্র তীরবর্তী এই এলাকা ৪০ ফুট উচু ঢেউয়ের তলায় চলে গিয়েছিল।
এই ঘূর্ণিঝড়ে বাকেরগঞ্জে ২ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল
নভেম্বর মাসে ভারতের বুকে আঁছড়ে পড়েছিল এই ঘূর্ণিঝড়। এতে ৩ লক্ষেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। ২০ হাজারেরও বেশি ছোট-খাটো বজরা এবং বড় বজরা ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল
ভিয়েতনামে আঁছড়ে পড়েছিল এই ঘূর্ণিঝড়। ৩ লক্ষ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। পরে আরও বহু মানুষ বন্যার জলে ডুবে মারা যান
একে ইতিহাসের অন্যতম বড় প্রাকৃতিক বিপর্যয় বলে মানা হয়। গঙ্গা নদীর বুকে ৩০ থেকে ৪০ ফুট উঁচু ঢেউ তৈরি হয়েছিল। এই ঘূর্ণিঝড়ে অন্তত ৩ থেকে সাড়ে তিন লক্ষ মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন