Bangla

প্রশান্ত মহাসাগরে ফুঁটো

প্রশান্ত মহাসাগরের তলদেশে তৈরি হয়েছে একটু অদ্ভূত ফুঁটো । যা ভূমিকম্পের আশঙ্কা আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে।

Bangla

বিশেষজ্ঞদের দাবি

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার প্রশান্ত মহাসাগরীয় এউপকূলে এই ফুঁটোটি দেখা গেছে। যার পরিস্থিতি ভয়ঙ্কর হতে পারে বলে আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের।

Image credits: social media
Bangla

জল ঝরছে

যেখান দিয়ে ক্রমাগত জল ঝরে যাচ্ছে বলেও দাবি করছেন বিজ্ঞানীরা। ঝর্নাটি পাইথিয়ার ওয়েসিস নামে পরিচিত।

Image credits: Getty
Bangla

ফুঁটোর অবস্থান

এটি ক্যাসকাডিয়া সাবডাকশন জোন এ উপস্থিত। একটি বিশাল ফল্টলাইন যা কানাডার পশ্চিম উপকূলে ভ্যাঙ্কুভার দ্বীপ থেরে উত্তর ক্যালিফোর্নিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত।

Image credits: Getty
Bangla

দুটি প্লেটের মিলন স্থান

ক্যাসকাডিয়া সাবডাকশন জোন হল দুটি প্লেটের মিলন স্থল এখানেই মূলত দুটি প্লেটের সংঘর্ষ হয়। এই তরলই মহাসাগরীয় ও মহাদেশীয় প্লেটের মধ্যে চাপ নিয়ন্ত্রণ করে।

Image credits: Getty
Bangla

উষ্ণ জল বাড়ছে

এই এলাকা দিয়েই ফায়ারহোসের মত জল বার হয়ে যাচ্ছে। যার উষ্ণতা ৩০০ থেকে ৫০০ ডিগ্রি ফারেনাইট। সেই কারণেই ওরেগনের নিউপোর্ট থেকে ৫০ মাইল দূরে সমুদ্রতল থেকে যে জল ছড়াচ্ছে তা উষ্ণ।

Image credits: Getty
Bangla

জল ঝরার ফল

একটি ফল্টে চাপ বাড়তে পারে, দুটি প্লেটের উপর চাপ দিতে পারে। চাপ আরও বাড়লে প্লেটে প্লেটগুলি যদি সরতে শুরু করে তাহলেই ভূমিকম্পের সম্ভাবনা তৈরি হয়।

Image credits: Getty
Bangla

মিথেন বুদবুদ

বিজ্ঞানীরা সমুদ্রের তলদেশে এক মাইল থেরে মিথেন বুদবুদ উঠতে দেখেছেন। বলেছেন  যদি তরল চাপ কম হয়, দুটি প্লেট লক হয়ে যাবে।

Image credits: Getty
Bangla

ভূমিকম্পের কারণ

ফল্ট জোন থেকে মুক্ত হওয়া তরল লুবিক্যান্ট লিক করার মত। ভূমিকম্পের ঝুঁকি তৈরি করে।

Image credits: Getty
Bangla

আগে দেখা যায়নি

বিজ্ঞানী আরও বলেছেন , এটি এমন কিছু যা আগে কখনও দেখা যায়নি। এই প্রথম এজাতীয়ু ফুঁটো সমুদ্র তলদেশে পর্যবেক্ষণ করা হয়েছ। উত্তর আমেরিকায় ভূমিকম্প হতে পারে বলেও জানিয়েছেন।

Image Credits: Getty