ডায়েটে বিটরুটের জুস অন্তর্ভুক্ত করার স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলো কী কী, তা জেনে নেওয়া যাক।
বিটরুটে ভিটামিন সি, এ, বি৬, ফাইবার, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ফলিক অ্যাসিড, জিঙ্ক, কার্বোহাইড্রেট, ম্যাঙ্গানিজ ইত্যাদি রয়েছে।
পটাসিয়াম সমৃদ্ধ বিটরুটের জুস নিয়মিত পান করলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে এবং হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সাহায্য করে।
বিটরুটে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে নিয়মিত বিটরুটের জুস পান করতে পারেন।
ফাইবারে ভরপুর বিটরুটের জুস নিয়মিত পান করলে হজমশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।
যাদের অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা আছে, তাদের জন্য নিয়মিত বিটরুটের জুস পান করা ভালো। বিটরুট আয়রনের একটি চমৎকার উৎস।
লিভারের স্বাস্থ্যের জন্যও বিটরুটের জুস নিয়মিত পান করা যেতে পারে। এটি লিভারে চর্বি জমা হওয়া রোধ করতে এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে।
বিটরুটে ক্যালোরি খুব কম। এতে চর্বিও কম থাকায় বিটরুটের জুস পান করলে তা ওজন কমাতে সাহায্য করে।
ভিটামিন সি এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ বিটরুটের জুস নিয়মিত পান করলে তা ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।