রাতে অতিরিক্ত খাবার খেলে বা রাত ৯টার পর খেলে ওজন কমানোর প্রচেষ্টা ব্যাহত হতে পারে। এটি স্থূলতার কারণও হতে পারে।
Image credits: Pinterest
Bangla
অতিরিক্ত স্ন্যাকস খাওয়া
রাতে মিষ্টি বা উচ্চ-ক্যালোরিযুক্ত স্ন্যাকস খেলে ওজন কমানোর প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। এটি রাতে খিদে বাড়িয়ে তোলে এবং আরও ক্যালোরিযুক্ত খাবার খেতে উৎসাহিত করে।
Image credits: Getty
Bangla
স্ক্রিন দেখে খাওয়া
টিভি বা মোবাইল ফোন দেখতে দেখতে খেলে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা বাড়ে। এর ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়।
Image credits: Freepik
Bangla
অ্যালকোহল পান করা
অ্যালকোহলে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি এবং চিনি থাকে। এটি নিয়মিত পান করলে ওজন বাড়ে এবং ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়।
Image credits: Getty
Bangla
ক্যাফেইনযুক্ত পানীয়
রাতে চা, কফি, সোডা বা এনার্জি ড্রিঙ্কস পান করলে শুধু ঘুমই নষ্ট হয় না, ওজনও বাড়তে পারে।
Image credits: Getty
Bangla
খাদ্য পরিকল্পনার অভাব
খাদ্য পরিকল্পনার অভাব ওজন কমানোর পথে বাধা সৃষ্টি করে। আগে থেকে খাবার পরিকল্পনা করলে উচ্চ-ক্যালোরিযুক্ত খাবার এড়ানো যায়।
Image credits: meta ai
Bangla
অতিরিক্ত ব্যায়াম
রাতে দেরিতে তীব্র ব্যায়াম করলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে এবং এটি ক্ষুধার হরমোনকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে।
Image credits: meta ai
Bangla
বসে থাকা জীবনযাপন
সন্ধ্যায় দীর্ঘক্ষণ বসে কাজ করলে ক্যালোরি পোড়ানোর হার কমে যায়, যা ওজন কমানোর প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে। তাই খাওয়ার পরে কিছুক্ষণ হাঁটুন বা হালকা বাড়ির কাজ করুন।