প্রাকৃতিক, ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার যেমন শাকসবজি, প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট বিপাক বৃদ্ধি করে এবং ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রতিরোধ ব্যায়াম এবং প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট সক্রিয় থাকলে চর্বি পোড়াতে এবং পেশী তৈরি করতে সাহায্য করে।
প্রতি রাতে ৭-৯ ঘন্টা ঘুম হরমোন নিয়ন্ত্রণ করে, মানসিক চাপ কমায় এবং চর্বি হ্রাসে সহায়তা করে।
পর্যাপ্ত জল খেলে হজম এবং বিপাক বৃদ্ধি পায় এবং মিষ্টি পানীয় এড়িয়ে চললে অতিরিক্ত ক্যালোরি গ্রহণ রোধ হয়।
সচেতনতা এবং স্বাস্থ্যকর অভ্যাসের মাধ্যমে মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করলে অতিরিক্ত খাওয়া রোধ হয় এবং দীর্ঘমেয়াদী ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
উচ্চ রক্তচাপ কমাতে এই ৮টি খাবার উপকারী, জেনে নিন কী কী
OMAD Diet করে ৭ মাসে ২০ কেজি ওজন কমালেন করণ জোহর, জেনে নিন কী এই ডায়েট
ডেঙ্গু নিরাময়ের পর শারীরিক দুর্বলতা দূর করবে ৬টি খাবার
ট্যানিং নয়, সানবার্ন! জেনে নিন পার্থক্য, লক্ষণ ও প্রতিকার