কোনও ধরনের দুঃশ্চিন্তা নয়, বরং নিজেকে রিল্যাক্স রাখুন আর নিজের দিনটা শুরু করুন হাসিমুখে। বিশেষ করে পরিবারের সঙ্গে একটু চা-খান, কথা বলুন, গল্প করুন
সকাল সকাল নিজেকে ঘুম থেকে তুলুন। এর জন্য ঘড়িতে অ্যালার্ম সেট করে রাখতে পারেন
সকালে নিজেকে শরীর চর্চা ও মেডিটেশনের মধ্যে রাখুন। অতিরিক্ত শরীরচর্চা করবেন না। শরীর চর্চায় মন এবং শরীরের চাহিদা বুঝে আস্তে আস্তে মাত্রা বাড়াতে পারেন। এতে শরীর এবং মন ঝরঝরে থাকে
সকাল একটু সময় নিজেকে মেডিটেশনের মধ্যেও ডুবিয়ে রাখুন। এতে শরীর এবং মন শান্ত হবে
এতে যে উপকার হবে তাতে আপনার প্রায়োরিটি সেট হবে এবং বুঝতে পারবেন কোন কাজটা আগে করতে হবে, কোনটা পরে। আর আপনি নিজেও নিজের কাজের উপর ফোকাস হতে পারবেন এবং শৃঙ্খলাবদ্ধ হতে পারবেন
অনেকেরই অভ্যাস আছে সকালে অত্যন্ত ভারী খাবার খেয়ে বের হওয়া। এটা শরীরের মধ্যে ক্লান্তি তৈরি করে। হালকা অথচ নিউট্রিশনের দিক থেকে খুব রিচ ব্রেকফাস্ট করুন।
সারাদিন শুধু অন্যের জন্য কাজ করলে হবে না, নিজের গ্রোথ এবং ফিউচার প্ল্যানের দিকেও নজর দিতে হবে। এর জন্য নিজেকে রিডিং এবং লার্নিং-এর মধ্যে ডুবিয়ে রাখুন।
বিশেষ করে ই-মেল চেকিং এবং সোশ্যাল মিডিয়া চেকিং আমাদের প্রচুর সময় নষ্ট করে। এই বিষয়গুলোকে পারলে সকালের দিকে রাখুন। আর কাজের ঘণ্টা বেজে গেলে এগুলো থেকে দূরে থাকুন
আজকে দিনভর কীভাবে কাজ করবেন এবং কোন লক্ষ্যে কাজ করবেন- সেটা আগে থেকে ঠিক করে রাখুন এবং নিজের এই লক্ষ্য থেকে কোনওভাবেই সরবেন না। নিজের মধ্যে একটা টার্গেট সেট করুন
সকলের প্রতি নিজের কৃতজ্ঞতা বজার রাখুন। একটু আন্তরিকতা দেখান। এতে আপনার মধ্যে একটা পজিটিভ মাইন্ডসেট তৈরি হবে