এই প্রজাতির প্রাণী সেক্স না করেই বংশবৃদ্ধি করতে পারে। এই প্রক্রিয়াকে বৈজ্ঞানিক ভাষায় বলা হয় পার্থেনোজেনেসিস। এই ধরনের প্রাণীদের মধ্যে মহিলা তাদের ডুপ্লিকেট তৈরি করার ক্ষমতা রাখে
বিজ্ঞানীরা অবাক হয়েছিলেন যে কিছু জাতের হাঙর বন্দি থাকা অবস্থায় এবং পুরুষ সঙ্গীর থেকে দীর্ঘ মাস ধরে বিচ্ছেদে থাকার পরও বাচ্চার জন্ম দিচ্ছে। এটাও পার্থেনোজেনেসিস-এর অন্তর্গত
এই প্রাণীদের মাঝে মাঝে পুরুষ সঙ্গীর দরকার পরে। কিন্তু, অধিকাংশ সময়ই এরা পার্থেনোজেনেটিক প্রক্রিয়ায় নিজে থেকেই ডিম দিতে প্রসব করতে পারে
এই প্রাণীও পুরুষ সঙ্গীর সঙ্গে কোনও ধরনের সঙ্গম না করেই বাচ্চার জন্ম দিতে পারে। এটাও পার্থেনোজেনেসিস-এর অন্তর্গত।
সাগরের এই প্রাণী শরীরের যে কোনও অংশ থেকে একটা নতুন স্টারফিস-এর জন্ম দিতে পারে। যারা দেখতে হুবহু একইরকম হয়
এই লিজার্ডস জাতের অন্তর্ভুক্ত একাধিক প্রাণী পুরোপুরি মহিলাতে ভর্তি। এদের জাতে কোনও পুরুষ হয় না। আর এরা নিজে থেকেই নিজের ডুপ্লিকেট আর একটি প্রাণী তৈরি করতে পারে
এই মাছ অন্য মাছেদের থেকে স্পার্ম চুরি করে নিজের ডিম ফোটাতে তা কাজে লাগায়। এই ডিম ফুটিয়ে বাচ্চা হওয়ার পথে কিন্তু ওই স্পার্মের কোনও জেনেটিক কনট্রিবিউশন থাকে না
এই বিশেষ ধরনের উদ্ভিদ পোকামাকড়কে খায়। আর এরা আবার নিজের মতো একাধিক উদ্ভিদকে তৈরি করারও ক্ষমতা রাখে
ফ্রেস ওয়াটারের এই সন্ধিপদ প্রাণীর সকলেই মহিলা। আর তারা নিজে থেকেই নিজের ডুপ্লিকেট কপি তৈরি করতে ওস্তাদ
কিছু মৌমাছি ও ওয়াস্পস জাতীয় পতঙ্গের মহিলারা নিজেই বংশবৃদ্ধি করতে পারে। নিজেদের ডিমকে নিজেরাই ফোটাতে সক্ষম। ডিম ফুটে নতুন মৌমাছি বা ওয়াস্পস পুরুষ বা মহিলা দুই ধরনেরই হতে পারে
পাতার মতো দেখতে এই পতঙ্গ নিজে থেকেই সেক্সুয়াল বা আনসেক্সুয়াল রিপ্রোডাকশনে নিজেকে বদলে ফেলতে পারে। এরা তখনই সেক্স না করে রিপ্রোডাকশনের দিকে যায় যখন কাছাকাছি কোনও পুরুষ পতঙ্গ থাকে না