একটি শান্ত ও মন ভালো করা জায়গা, আপনার পছন্দের তালিকায় থাকা সৈকতগুলোর মধ্যে একটি অবশ্যই হওয়া উচিত। মূলত জেলেরা এখানে থাকেন, সৈকতটি শান্ত এবং শরীর ও মনকে যেন নিমিষে চাঙ্গা করতে সক্ষম
আলিবাগ সমুদ্র সৈকত আলিবাগের সবচেয়ে বিখ্যাত এবং সেরা স্থানগুলির মধ্যে একটি। এটি রোমান্টিক জায়গা, প্রেমিক-প্রেমিকাদের জন্য আদর্শ। এই সৈকত দেখার সেরা সময় নভেম্বর থেকে জুলাই
ভারসোলি সৈকত আলিবাগের দ্বিতীয় সর্বাধিক জনপ্রিয় জায়গা হিসাবে পরিচিত। এটি একটি পর্যটন কেন্দ্র, যেটি অনেকেই বেছে নেন যখন তারা আলিবাগ ভ্রমণের পরিকল্পনা করে থাকেন
মান্ডবা সারা দেশে এবং বিশেষ করে অমিতাভ বচ্চনের ভক্তদের মধ্যে বেশ পরিচিতি পেয়েছে! এখানে একটি সরাসরি ফেরি রয়েছে যা মুম্বাইকে মান্ডওয়ার সাথে যুক্ত করে
আলিবাগের কাছে বিখ্যাত পর্যটন স্থানগুলির মধ্যে একটি হল মুরুদ-জাঞ্জিরা ফোর্ট। মুরুদ গ্রামের উপকূলে একটি দ্বীপে অবস্থিত দুর্গ। সূর্যোদয়, সূর্যাস্ত দুই উপভোগ করতে পারেন এই দুর্গ থেকে
এই জেটির কাছাকাছি বন্ধুত্বপূর্ণ বাংলো এবং গ্রাম রয়েছে যেখানে রাতে থাকার ব্যবস্থা। এটি শহর থেকে একটু দূরে কিন্তু একটি বেশ সুন্দর জায়গা।
আলিবাগে উপস্থিত কিছু মনোরম সৈকত এবং দুর্গের পাশাপাশি, কনাকেশ্বর জঙ্গলেও অ্যাডভেঞ্চারের হদিশ পেতে পারেন। আপনি কিছু আকর্ষণীয় পাখি এবং বন্য কাক সহ বহু গাছপালা প্রাণীর সাক্ষী থাকবেন
কাশিদ সমুদ্র সৈকত শুধুমাত্র আলিবাগের দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে একটি এমন নয়, মহারাষ্ট্রেও বেশ পরিচিতি রয়েছে। এক অন্য মায়াবী সৈকত, যা মন ও শরীর দুই ভালো করে তুলবে।
আলিবাগ শহর থেকে দূরে অদ্ভূত সমুদ্র সৈকত কিহিম। সৈকতটি নারকেল গাছ এবং ফ্রেস এয়ারে ভরপুর। এইজন্য এই সৈকতে ভ্রমণ পিপাসুদের আশা মাস্ট। জায়গাটিকে রোমান্টিক করে তোলে এর অপরূপ সৌন্দর্য
এটি শুধু সমুদ্র সৈকতই নয়, একটি আকর্ষণীয় স্থানও বটে, এই দুর্গ আপনাকে ইতিহাসের হদিশ দেবে। মহারাষ্ট্রে বীর শিবাজী মহারাজের শাসন আমলে এটি একটি নৌ স্টেশন হিসাবে ব্যবহৃত হত।