ঋষিকেশে বাঞ্জি, জাম্পিং, রিভার র্যাফটিং, হিমাচলে প্যারাগ্লাইডিং, প্যারাসেলিং, রাজস্থানে মোটর প্যারাগ্লাইডিং ইত্যাদি অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টসের ব্যবস্থা আছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে
ডভেঞ্চার স্পোর্টস যেমন রোমাঞ্চকর, তেমনই মজার। একইসঙ্গে বিভিন্ন ধরনের কঠিন পরিস্থিতির মোকাবিলাও করতে হয়। ফলে কিছুটা ঝুঁকি থেকেই যায়।
সোলো ট্রেকিং, হাইকিং বা ক্যাম্পিং হলে নিজের দায়িত্ব নিজেকেই নিতে হয়। কয়েকজন মিলে অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টসে গেলে একে অপরের দায়িত্ব নিতে হয়। পারস্পরিক সহযোগিতা প্রতি মুহূর্তে প্রয়োজন হয়
নিজে যেমন শারীরিক ও মানসিকভাবে তৈরি হতে হয়, তেমনই অন্যদের সাহায্য় করার জন্যও সবসময় তৈরি থাকতে হয়। ফলে বেড়াতে যাওয়ার সঙ্গে অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টসে যাওয়ার পার্থক্য থাকে
ভালোভাবে তৈরি না থাকলে যে কোনও সময় বিপদ হতে পারে। তার ফলে নিজের যেমন সমস্যা হয়, দলের বাকিরাও সমস্যায় পড়েন। সেটা একেবারেই কাম্য নয়
পাহাড়, জঙ্গল বা সমুদ্রের কাছাকাছি কোনও অঞ্চলে সব রকম সুযোগ সুবিধা পাওয়া সম্ভব নয়। এটা মাথায় রেখেই ট্রেকিংয়ে যাওয়া উচিত।
শারীরিক ও মানসিকভাবে কষ্ট ও ধকল সহ্য করার জন্য তৈরি না থাকলে মাঝপথে অসুস্থ হয়ে পড়ার বা চোট পাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
যাঁরা নিয়মিত পাহাড়-জঙ্গলে যান তাঁদের কাছে কিছু প্রয়োজনীয় উপকরণ থাকে। তবে কিছু সামগ্রী ভাড়া নিতে হয়। সব দরকারি জিনিস ভালো অবস্থায় আছে কি না সেটা দেখে নেওয়া উচিত।
বাঞ্জি জাম্পিং, এক্সট্রিম স্কিইং, হোয়াইট ওয়াটার র্যাফটিংয়ে ঝুঁকি থাকে। ফলে নিরাপদে কীভাবে এই রোমাঞ্চ উপভোগ করা যায়, সে ব্যাপারে পেশাদার ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত।
দৈনন্দিন ব্যস্ততার মাঝে প্রকৃতির সঙ্গে দুঃসাহসিক সময় কাটাতে প্ল্যান করুন অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টসের