দুর্গাপুজোর সঙ্গেই জড়িয়ে রয়েছে নীলকণ্ঠ পাখি। বিজয়দশমীতে এই পাখির দর্শন শুভ বলে মনে করা হয়।
শাস্ত্র অনুযায়ী এখনও অনেক বাড়ির পুজোয় বিসর্জনের আগে উড়িয়ে দেওয়া হয় নীলকণ্ঠ পাখি। বিশ্বাস কৈলাসে উমার আগমণ বার্তা নিয়ে যায় পাখি।
হিন্দুশাস্ত্র অনুযায়ী মনে করা হয় বিজয় দশমীর দিনে নীলকণ্ঠ পাখির দর্শন খুব শুভ। এতে আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি হয়।
পুরাণ অনুযায়ী শ্রীরাম রাবণকে বধ করার আগে নীলকণ্ঠ পাখি দেখেছিলেন। তাতে মনে করা হয় এই পাখির দর্শন যে কোনও কাজে সাফল্য আনতে পারে।
দশমীর দিনে শুধুমাত্র ভাগ্যবানরাই নীলকণ্ঠ পাখি দেখতে পায়। এই পাখি দেখলে গোটা একটা বছর ভাগ্য সুপ্রসন্ন থাকে বলে মনে করেন জ্যোতিষরা। কেটে যায় বাধা।
নীলকণ্ঠ পাখির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে মহাদেবের নাম। বিষ পান করার জন্য তাঁর আরও এক নাম নীলকণ্ঠ। তাই এই পাখির গুরুত্ব অনেক
বাংলার মাঠেঘাটে এই পাখি একটা সময় প্রচুর দেখা যেত। কিন্তু আজ বিপন্ন নীলকণ্ঠ পাখি। বাংলা ছাড়াও ওড়িশা ও কর্ণাটকে দেখা যায়।