অনেক সময় অশান্তি, আর্থিক ঝামেলা সহ নানান জিনিস দীর্ঘ দিন ধরে চলতে থাকে। তবে এহেন পরিস্থিতির পেছনে বাস্তুর ও কিছু ভূমিকা থাকে বলেই বাস্তুশাস্ত্রে বলা হয়ে থাকে।
যেমন বাস্তুর জন্য তুলসীগাছ দারুন কার্যকরী বলেই মনে করা হয়। এর সাথেই আপনি যদি বাস্তু শাস্ত্রের এই নিয়ম মেনে চলেন তাহলে সৌভাগ্য ফিরবে আপনারও।
তুলসী গাছ প্রাচীনকাল থেকেই হিন্দু ধর্মে গুরুত্বপূর্ন। তুলসী গাছে যেমন সন্ধ্যা প্রদীপ জ্বালানো ও পুজো করা নিত্যদিনের কাজ ঠিক তেমনই পূজার ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে তুলসী।
এছাড়াও তুলসী গাছ বাড়িতে থাকলে নেগেটিভ এনার্জি বাড়ি থেকে দূর হয়ে যায় এবং পজিটিভ এনার্জিতে ভরে ওঠে গৃহ।
এর পাশাপাশি গৃহের উত্তর বা উত্তরপূর্ব দিকে তুলসীগাছ রাখাও সৌভাগ্যের প্রতীক বলেই মনে করা হয়।
তুলসীগাছের ভেষজ গুন ও অসাধারন। বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে তুলসী গাছ দারুন উপকারী।
বাস্তুশাস্ত্রে বলা হচ্ছে যদি তুলসী গাছের নীচে ভগবান বিষ্ণুর প্রতীক হিসেবে বিবেচিত শালগ্রাম শিলা রাখা হয় সেক্ষেত্রে তা পরিবারের জন্য খুবই শুভ বলে মনে করা হয়।
একই সাথে তুলসী ও শালগ্রাম শিলা রাখলে পরিবার আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পায় সহজেই।
ধীরে ধীরে জীবনের বাধা বিপত্তি গুলি সরে যেতে থাকে। তার সাথেই সমস্ত বাধা পেরিয়ে ধীরে ধীরে সাফল্য পেতে শুরু করে পরিবারের জাতকেরা।
এর সাথেই পরিবারের সুখ শান্তিও বৃদ্ধি পায় ক্রমেই। সেই কারনেই সৌভাগ্য ফিরে পেতে অবশ্যই তুলসী গাছের তলায় একটি শালগ্রাম শিলা রাখুন।