আইপিএল-এ রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের হয়ে ২২৩ ম্যাচ খেলে ২১৫ ইনিংসে ৬৬২৪ রান করেছেন বিরাট কোহলি। তিনিই আইপিএল-এর ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রান করেছেন। আইপিএল-এ ৫ শতরান আছে বিরাটের।
আইপিএল-এর ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি উইকেট নিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার ডোয়েন ব্র্যাভো। আইপিএল-এ চেন্নাই সুপার কিংস, মুম্বই ইন্ডিয়ানস, গুজরাট লায়ন্সের হয়ে খেলে ১৮৩ উইকেট নেন ব্র্যাভো।
আইপিএল-এর ইতিহাসে ভারতীয় ব্যাটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ওভার-বাউন্ডারি মেরেছেন মুম্বই ইন্ডিয়ানসের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এই ব্যাটার এখনও পর্যন্ত ২৪০টি ওভার-বাউন্ডারি মেরেছেন।
আইপিএল-এর ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বাউন্ডারি মেরেছেন পাঞ্জাব কিংসের তারকা ব্যাটার শিখর ধাওয়ান। তিনি এখনও পর্যন্ত ৭০১টি বাউন্ডারি মেরেছেন। দ্বিতীয় স্থানে বিরাট কোহলি।
আইপিএল-এর ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ক্যাচ নিয়েছেন চেন্নাই সুপার কিংসের প্রাক্তন তারকা সুরেশ রায়না। তিনি ১০৯টি ক্যাচ নেন। এই রেকর্ড এখনও পর্যন্ত কেউ ভাঙতে পারেননি।
আইপিএল-এর ইতিহাসে সফলতম উইকেটকিপার মহেন্দ্র সিং ধোনি। তিনি ১৭০টি উইকেটের সঙ্গে যুক্ত। এর মধ্যে স্টাম্পিং করেছেন ৩৯ বার। ধোনির মতো সাফল্য অন্য কোনও উইকেটকিপারের নেই।
আইপিএল-এ চেন্নাই সুপার কিংসের অসাধারণ সাফল্যের পিছনে অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির পাশাপাশি বড় অবদান ছিল কোচ স্টিফেন ফ্লেমিংয়ের। এবারের আইপিএল-এও সাফল্য পেতে চান ফ্লেমিং।
চেন্নাই সুপার কিংসের মহেন্দ্র সিং ধোনিকে টেক্কা দিয়ে আইপিএল-এর ইতিহাসে সফলতম অধিনায়ক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন মুম্বই ইন্ডিয়ানসের রোহিত শর্মা। দ্বিতীয় স্থানে ধোনি।
২০১৩, ২০১৫, ২০১৭, ২০১৯ ও ২০২০ সালে আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মুম্বই ইন্ডিয়ানস। এই সাফল্যের পিছনে বড় অবদান ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাইরন পোলার্ডের, যিনি এখন ব্যাটিং কোচ।
২০২২ সালের আইপিএল-এ প্রথমবার যোগ দেয় গুজরাট টাইটানস। প্রথমবারেই চ্যাম্পিয়ন হয় হার্দিক পান্ডিয়া-আশিস নেহরার দল। প্রথম ভারতীয় প্রধান কোচ হিসেবে আইপিএল জেতার নজির গড়েন নেহরা।