বিশ্বের সবথেকে বড় বটগাছ রয়েছে হাওড়ায়। কলকাতারই পশ্চিমপ্রাপ্তে, গঙ্গানদীর পাড়ে। বোটানিক্যাল গ্যার্ডেনে রয়েছে বিশ্বের সবথেকে পুরনো আর বড় বটগাছ। এটির বয়স ২৫০রও বেশি
কলকাতা মানেই বইপ্রেমিদের স্বর্গ। এখানেই রয়েছে দেশের সেকেন্ডহ্যান্ড বইয়ের সবথেকে বড় বাজার। জাতীয় গ্রন্থাগার দেশের বৃহত্তম ও প্রাচীনতম গ্রন্থাগারও রয়েছে এই শহরে
একটা সময় কলকাতাই ছিল ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী। ইতিহাস বলছে এই শহরই ছিল সেই সময় ব্রিটিশদের কাছে দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ শহর। কলকাতা থেকেই দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলি শাসন করত ব্রিটিশরা
রয়েল বেঙ্গল টাইগার থেকে সিংহ এমনকি গন্ডার, জলহস্তী সবই রয়েছে দেশের প্রাচীনতম চিড়িয়াখানায়। আলিপুর জু তৈরি হয়েছিল ১৮৭৫ সালে
বিশ্বের দ্বিতীয় প্রাচীনতম ক্রিকেট ও ফুটবল মাঠ। কলকাতার নামের সঙ্গে জডিয়ে রয়েছে ফুটবল আর ক্রিকেট। খেলা পাগল বাঙালি। এই শহরেই গর্ব ইডেন গার্ডেনস। এটি বিশ্বের দ্বিতীয় প্রাচীনতম মাঠ
এশিয়ার প্রাচীনতম ট্রাম লাইন রয়েছে কলকাতায়। তৈরি হয়েছিল ১০০২ সালে। ট্রামের ব্যবহার অনেক কমেছে। কিন্তু এখনও রয়েছে। নতুন ভাবে এসি ট্রামও চালান হয় বর্তমানে
ভারতের প্রাচীন বন্দরগুলির মধ্যে অন্যতম খিদিরপুর পোর্ট রয়েছে এই শহরে। একটা সময় এই বন্দর ছিল ব্রিটিশ বাণিজ্যের প্রাণ কেন্দ্র
আমাদের কাছে এশিয়ার বৃহত্তম প্ল্যানেটেরিয়াম রয়েছে যা বিড়লা প্ল্যানেটেরিয়াম নামে পরিচিত এবং এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তমও হতে পারে। ১৯৬৩ সালে এটি তৈরি হয়েছে
পোলো বিশ্বে বর্তমানে ভারতের নাম তেমন নেই। কিন্তু বিশ্বের প্রথম পোলো ক্লাব তৈরি হয়েছিল এই শহরেই। ১৮৫৮ সালে ব্রিটিশরা তৈরি করেছিল।
এই শহর গলি থেকে রাজপথ নানান ইতিহাস নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। বিশ্বের অনেক মানুষকেই টেনে নিয়ে আসে। কথায় আছে মুম্বই কখনই ঘুমায় না আর কলকাতা কখনই ক্লান্ত হয় না, আনন্দ এখানে শেষ হয়না