সংক্ষিপ্ত

  • বিরোধী দলনেতা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক নিয়োগ
  •  শনিবার রাতে   জেপি নাড্ডার বাড়িতে বৈঠক হয়। 
  • বাছাইয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয় রবিশঙ্কর-ভূপেন্দ্র যাদবকে 
  • বিরোধী দলনেতা হিসেবে শুভেন্দু-মুকুলেরই নাম বারবার উঠেছে 


 বিধানসভার বিরোধী দলনেতা হবেন কে,  ঠিক করতে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক নিয়োগ বিজেপির। একুশের নির্বাচনের ফলপ্রকাশের একসপ্তাহ পেরিয়ে গিয়েছে। যদিও এখনও  বিধানসভার বিরোধী দলনেতা কে হবে তা এখনও ঠিক করে উঠতে পারেনি। তাই বিরোধী দলনেতা বাছাইয়ে পর্যবেক্ষক নিয়োগ করল বিজেপির কেন্দ্রীয় নের্তৃত্ব। 

আরও পড়ুন, নিজের বুথেই 'ধরাশায়ী' কংগ্রেস, বহরমপুর লোকসভা আসন ধরে রাখা নিয়ে ঘোর আশঙ্কা অধীরের 

 

 

রাজ্য়ে ভোটের ফল প্রকাশের পর শিবপ্রকাশ, কৈলাস বিজয়বর্গীয়রা নিজেদের রাজ্যে ফিরে গিয়েছেন। পরিবর্তে পঞ্জাব থেকে এসেছেন তরুণ চুঘ। যিনি ইতিমধ্য়েই বেশ কয়েক দফা রাজ্য নেতাদের সঙ্গে বৈঠকও সেরে ফেলেছেন। আসলে রাজ্যের ভোটের ফলাফলের পর বিধায়কদের ধরে রাখাটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ হতে চলেছে বিজেপির জন্য। তাই সকলকে একজোট করে রাখতে কেন্দ্রীয় নের্তৃত্ব সর্বক্ষণ রাজ্য় নেতাদের পাশে থাকার বার্তা দিতে চাইছেন।  শনিবার রাতে বিজেপির সর্ব ভারতীয় জেপি নাড্ডার বাড়িতে বৈঠক হয়। বিরোধী দলনেতা বাছাইয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয় রবিশঙ্কর এবং ভূপেন্দ্র যাদবকে। 

আরও পড়ুন, 'আপনারা চলে গেলে ওদের সন্ত্রাসে থাকতে পারব না', নন্দীগ্রামে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের দল  

 


   বিধানসভার বিরোধী দলনেতা বাছাইয়ে চাপান উতোর বেশি দুই হেভিওয়েটের নাম। শুভেন্দু-মুকুল। একদিকে শুভেন্দু যিনি রাজ্যের দীর্ঘদিনের মন্ত্রী-সাংসদ। বহু বছরের বিধায়ক। এবং একুশের নির্বাচনে যিনি প্রার্থী হিসেবে রাজ্যের মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়কেও হারিয়েছেন। অপরদিকে মুকুল রায় কৃষ্ণনগর উত্তরের আসন থেকে জিতেছেন। বিরোধী দলনেতা হিসেবে তাই দুজনেরই নাম বারবার উঠে এসেছে। তবে বিজেপির নিয়ম অনুসারে দিল্লির পার্লামেন্টে বোর্ড বসবে। সেখানেই তাঁরা নাম চূড়ান্ত করবেন। যারা পর্যবেক্ষক হিসাবে আসছেন, তাঁদের কাছে ইতিমধ্য়েই নাম পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।