সংক্ষিপ্ত
উত্তরবঙ্গ সফরের তৃতীয় দিনে দার্জিলিংয়ে সোনার খনির হদিশ দিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। মঙ্গলবার কার্শিয়াংয়ে কর্মসংস্থান নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করলেন মুখ্যমন্ত্রী।
উত্তরবঙ্গ সফরের (North Bengal) তৃতীয় দিনে দার্জিলিংয়ে সোনার খনির হদিশ দিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। মূলত সেই সোনার খনির মাধ্যমের বাংলার বিপুল কর্মসংস্থান ( Huge employment) হবে বলে বার্তা মমতার। মঙ্গলবার কার্শিয়াংয়ে কর্মসংস্থান নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করলেন মুখ্যমন্ত্রী (CM)।
আরও পড়ুন, By Election: খড়দহে জয়ের প্রচারে শুভেন্দু, 'মঞ্চ তৈরিতে বাধা দিচ্ছে তৃণমূল', অভিযোগ BJP-র
মঙ্গলবার প্রশাসনিক বৈঠক থেকে মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায় বলেছেন, আমরা কর্মসংস্থান নিয়ে আলোচনা করি। কিন্তু আমাদের সামনে থাকা জিনিসগুলিকে কীভাবে কাজে লাগানো যায়, এনিয়ে দায়িত্ববাণ নই। দার্জিলিংয়ে পাহাড়ের গায়ে যে গাছ থাকে, সেগুলির পাতা যদি রপ্তানি করা যায়, তা খুবই লাভজনক। সেই সঙ্গে লয়েছে প্রচুর কর্ম সংস্থানের সুযোগ। এই পাতা রপ্তানীর সুযোগকেই সোনার খনির সঙ্গে তুলনা করেছেন মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। এখানেই শেষ নয়, পাহাড়ি ঝরণার জল ব্যবহার করে ওয়াটার বটলিং প্ল্যান্টের পরামর্শও দেন মমতা। রাজ্যের ডেয়ারিজাত শিল্পের কথাও তিনি বলেছেন। পাশাপাশি পাহাড়ে পর্যটন শিল্পেও জোর দেওয়ার কথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী হিসেবে গত কয়েকমাসে মুখ্যমন্ত্রী কাজ করেছেন। তবে নিয়মিত অর্থ বরাদ্দ, নীতিগত সিদ্ধান্ত, সচিব এবং বাস্তুকারদের নিয়ে নিয়মিত বৈঠক এবং কাজের তদারকি নিয়ে কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে। এই সফরে দফতরের এই সমস্যাগুলি তিনি খতিয়ে দেখবেন বলে আশাবাদী আধিকারিকরা।
প্রসঙ্গত, ভবানীপুর উপনির্বাচনের আগে তাঁর উত্তরবঙ্গ সফরের সময়সূচি ঠিক করা হয়েছিল। সেবার তিনি ওই সফরে যে যাবেন তা একপ্রকার নিশ্চিত হয়ে যায়। কিন্তু, ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণার জেরে বাতিল হয়ে গিয়েছিল ওই সফর। এরপর ২৪ অক্টোবর একাধিক কর্মসূচী নিয়ে উত্তরবঙ্গ সফরে যান মমতা। আর উত্তরবঙ্গ সফর শেষ করেই তিনি পাড়ি দেবেন গোয়াতে।
আরও দেখুন, বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ
আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা
আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়
আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে