বর্ষবরণের রাতে পুড়ল দেদার আতসবাজি, নতুন বছরের শুরুতেই বাড়ল বায়ুদূষণ
- FB
- TW
- Linkdin
দীপাবলি না বর্ষবরণের রাত বোঝা গেল না, বর্ষবরণের উৎসবে দেদার আতসবাজি
ইংরাজি বছরের শেষ রাতে কলকাতা-সহ রাজ্য এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যথেচ্ছ আতসবাজি পুড়ল। দীপাবলির রাতের সঙ্গে কোনও পার্থক্য ছিল না।
বর্ষবরণের রাতে দেদার আতসবাজি পোড়ানোর ফলে বিভিন্ন জায়গায় শব্দদূষণ, বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়ে গেল
কালীপুজো বা দীপাবলির রাতে আতসবাজি ও শব্দবাজি পোড়ানোর ফলে যেমন দূষণের মাত্রা বেড়ে যায়, বর্ষবরণের রাতেও ঠিক সেটাই হল।
কালীপুজোর রাতে শব্দবাজি রুখতে পুলিশের সক্রিয়তা দেখা যায়, বর্ষবরণের রাতে তেমন কিছু দেখা গেল না
কালীপুজোর রাতে শব্দবাজি ও আতসবাজির বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় পুলিশের অভিযান দেখা যায়। বর্ষবরণের রাতে বাজির বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান চোখে পড়েনি।
দেশের বিভিন্ন প্রান্তে মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে গভীর রাত পর্যন্ত পুড়ল আতসবাজি
২০২৪ সাল পেরিয়ে ২০২৫ সালে পা রাখার মুহূর্তে যেভাবে আতসবাজি ও শব্দবাজির দাপট দেখা গেল, তাতে কালীপুজোর রাতও যেন ম্লান হয়ে গেল।
কালীপুজোর আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় আতসবাজির বিরুদ্ধে অনেক পোস্ট দেখা যায়, বর্ষবরণে সেসব উধাও
কালীপুজো বা দীপাবলিতে আতসবাজি না পোড়ানোর আবেদন জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া-সহ বিভিন্ন মাধ্যমে আবেদন করা হয়। নানা ধরনের নিষেধাজ্ঞাও জারি করা হয়। কিন্তু বর্ষবরণে তেমন কিছু দেখা গেল না।
কালীপুজোয় আতসবাজি পোড়ানোর সময় নির্দিষ্ট থাকে, বর্ষবরণে তেমন কিছু ছিল না
পুলিশের পক্ষ থেকে কালীপুজো বা দীপাবলির রাতে আতসবাজি পোড়ানোর সময় নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়। কিন্তু বর্ষবরণের রাতে সেরকম কোনও নিষেধাজ্ঞা ছিল না। ফলে গভীর রাতেও শব্দবাজির দাপট দেখা গেল।
গভীর রাতে আকাশে আতসবাজির খেলা চোখ জুড়িয়ে দিলেও, দূষণের মাত্রা বেড়ে গেল
বিভিন্ন ধরনের আতসবাজি অনেকের কাছেই সুন্দর দৃশ্য। কিন্তু এই আতসবাজিই দূষণের মাত্রা অনেক বাড়িয়ে দিল।
ইংরাজি নতুন বছরের প্রথম দিন নয়াদিল্লিতে বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়ে গিয়েছে
২০২৫ সালের প্রথম দিন নয়াদিল্লিতে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ৩৬২। যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। বায়ুদূষণের মাত্রা অনেক বেড়ে গিয়েছে।
নয়াদিল্লির পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশ, হরিয়ানার কিছু অংশেও বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়ে গিয়েছে
নয়াদিল্লির পাশাপাশি গাজিয়াবাদ, মোদীনগর, লোনি, বাহাদুরগড়, নয়ডার মতো অঞ্চলগুলিতেও এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স উদ্বেগজনক।
বুধবার যত সময় গড়াচ্ছে নয়াদিল্লিতে বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়েই চলেছে
বুধবার সকাল আটটা নাগাদ নয়াদিল্লিতে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ছিল ২৩৯। যা 'পুওর' ক্যাটিগরিভুক্ত। কিন্তু এখন এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ‘ভেরি পুওর।’
মঙ্গলবারের চেয়ে বুধবার দিল্লি-এনসিআর অঞ্চলে বায়ুদূষণ অনেক বেড়ে গিয়েছে
মঙ্গলবার সকাল আটটা নাগাদ নয়াদিল্লিতে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ছিল ২৩৬। বুধবার তার চেয়েও দূষণের মাত্রা বেড়ে গিয়েছে।
সোমবার নয়াদিল্লিতে বায়ুদূষণের মাত্রা কিছুটা কমেছিল, তা ফের বেড়ে গেল
সোমবার দিল্লিতে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স কিছুটা উন্নত হয়েছিল। কিন্তু বুধবার ফের বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়ে গেল।
২০২৪ সালে সারা বছরই দিল্লি-এনসিআর অঞ্চলে বায়ুদূষণের মাত্রা বেশি ছিল
২০২২ সাল থেকে দিল্লি-এনসিআর অঞ্চলে বায়ুদূষণের মাত্রা বিপজ্জনক মাত্রায় ছিল। ২০২৪ সালে ১৭ দিন এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ৪০০-এর বেশি ছিল।
২০২৪ সালে সারা বছরে একদিনও দিল্লিতে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ভালো জায়গায় পৌঁছয়নি
২০২৪ সালে একদিনও দিল্লিতে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ০ থেকে ৫০-এর মধ্যে পৌঁছয়নি। ফলে বায়ুদূষণের মাত্রা 'গুড' ক্যাটিগরিতে পৌঁছয়নি।
২০১৮ সালের পর ২০২৪ সালেই দিল্লিতে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স সবচেয়ে খারাপ ছিল
২০১৮ সালে দিল্লিতে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স খুব খারাপ ছিল। ২০২৪ সালেও একই ঘটনা দেখা গেল।
বায়ুদূষণের ফলে দিল্লি-এনসিআর অঞ্চলে বায়ুদূষণের ফলে মানুষের স্বাস্থ্যের অবনতি হচ্ছে
দিল্লি-এনসিআর অঞ্চলে বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ফলে বহু মানুষের স্বাস্থ্যের অবনতি হচ্ছে।
দিল্লির পাশাপাশি কলকাতা, হাওড়াতেও এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের অবনতি হয়েছে
ইংরাজি নতুন বছরের প্রথম দিন কলকাতা, হাওড়াতেও এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স বিপজ্জনক হয়ে গিয়েছে।
বুধবার কলকাতায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ছিল ২৯৩, যা অত্যন্ত বিপজ্জনক
২০২৫ সালের প্রথম দিন কলকাতায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ২৯৩। এর ফলে স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
বুধবার কলকাতার পাশাপাশি হাওড়াতেও এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স বিপজ্জনক জায়গায়
বুধবার হাওড়ায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ২৯৭। যা কলকাতার চেয়েও বেশি। ফলে হাওড়ার মানুষেরও স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
ইংরাজি নতুন বছরের প্রথম দিনই বায়ুদূষণের মাত্রা বৃদ্ধি নিয়ে দেশজুড়ে উদ্বেগ
দিল্লির পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন প্রান্তে যেভাবে বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়ে গিয়েছে, তাতে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।