সংক্ষিপ্ত

"চাকরিহারাদের মধ্যে থেকে যোগ্য-অযোগ্য সবাইকে চিহ্নিত করা সম্ভব"এসএসসি নিয়ে হঠাৎ উল্টো সুর গাইলেন এসএসসি-এর চেয়ারম্যান!

"চাকরিহারাদের মধ্যে থেকে যোগ্য-অযোগ্য সবাইকে চিহ্নিত করা সম্ভব" এসএসসি নিয়ে হঠাৎ উল্টো সুর গাইলেন এসএসসি-এর চেয়ারম্যান। এর আগে অবশ্য একেবারে অন্য কথা বলেছিলেন তিনি। জানিয়েছিলেন, "যোগ্য-অযোগ্য বিভাজন করব কী করে?"

২০১৬ সালের এসএসসিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে বেনিয়ম হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতেই প্রায় ২৬ হাজার চাকুরীজীবীর চাকরি চলে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। শুধু চাকরি চলে যাওয়া নয়, পাশাপাশি বেতন বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। এর পাশাপাশি যে সকল চাকরিহারারা গুরুতর অভিযোগে অভিযুক্ত তাদের পুরো বেতনের টাকা ১২ শতাংশ সুদ সহ ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুধু অযোগ্যরাই নয় চাকরি হারিয়েছেন যোগ্য প্রার্থীরাও। রাতারাতি মাথায় হাত পড়ে গিয়েছে তাঁদের। কিন্তু দুর্নীতির কারণে কেন চাকরি হারাবেন যোগ্যরা? তা নিয়ে প্রবল বিক্ষোভ জানিয়েছেন বাতিল হওয়া শিক্ষকরা। যোগ্যতার বিচারে যাতে শিক্ষকদের চাকরি ফেরত আনা যায় তারই দাবি জানাচ্ছেন বহু বাতিল হওয়া শিক্ষক-শিক্ষিকারা।

এ প্রসঙ্গে কিছুদিন আগে এসএসসির চেয়ার ম্যান সিদ্ধার্থ মজুমদার জানিয়েছিলেন,  "যোগ্য-অযোগ্য বিভাজন করব কী করে?"। কিন্তু কয়েকদিনেই সুর পাল্টে গেল তাঁর । এবার "চাকরিহারাদের মধ্যে থেকে যোগ্য-অযোগ্য সবাইকে চিহ্নিত করা সম্ভব" বলে জানিয়েছেন তিনি।