লোকসভা নির্বাচনের আগে থাকতেই কুণাল ঘোষকে নিয়ে অস্বস্তি বাড়ছিল তৃণমূল কংগ্রেস। বুধবার এই অস্বস্তি ঝেড়ে ফেলার জন্য কড়া ব্যবস্থা নিল দলীয় নেতৃত্ব।

এবারের লোকসভা নির্বাচনে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাই বিরোধীদের আক্রমণ করতে গিয়ে মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছেন। অনেকে আবার সরাসরি ভোটারদের হুমকি দিচ্ছেন।

মঙ্গলবার বড়সড় রহস্য ফাঁস করল বিজেপি। বর্ধমান দুর্গাপুরের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ এদিন বর্ধমানের বহিষ্কৃত বিজেপি নেতাকে সঙ্গে নিয়ে চা চক্রে সামিল হয়েছিলেন তিনি। সেখানেই ফের একবার রাজ্যের শাসক দলকে নিশানা করেন মেদিনীপুরের বিদায়ী সাংসদ।

রামমন্দিরের প্রবিত্রতা নিয়ে রাহুল গান্ধীর বক্তব্য বিভ্রান্তিকর বলে দাবি চম্পত রাইয়ের। ভোট প্রচারে মন্দির নিয়ে বক্তব্য রেখেছিলেন রাহুল।

মেদক জেলার নির্বাচনী সমাবেশে ভাষণ দেওয়ার সময় মোদী রীতিমত আশা প্রকাশ করেছেন, যে তিনি তৃতীয় মেয়াদে সংবিধানের ৭৫ বছর উদযাপন করবেন।

কেজরিওয়ালের আবেশনের শুনানির সময় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চ অতিরিক্ত সলিসিটার জেনারেল এসভি রাজুকে ভোটের আগে কেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছে তার উত্তর দিতে বলেছিল।

নরেন্দ্র মোদী বলেন, কংগ্রেসের শাসনকালে ভারত সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ সম্পর্কে পাকিস্তানের কাছে আরও একটি ডসিয়ার পাঠিয়েছে- এজাতীয় জিনিসই খবর হত।

বর্ধমানের জনসভা থেকে অমিত শাহ বলেন, 'ভোট পরবর্তী হিংসায় নিহত বিজেপি কর্মীদের হত্যাকারীদের পাতাল থেকে খুঁজে বার করে জেলে ভরবে বিজেপি সরকার।'

ইউপির এই দুটি আসন কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি বল মনে করা হত। আমেঠিতে গান্ধী পরিবারের চার সদস্য সঞ্জয় গান্ধী, রাজীব গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধীর আধিপত্য দেখা গিয়েছে।

দেড় দশক আগেও পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, কেরালায় সবচেয়ে প্রভাবশালী রাজনৈতিক দল ছিল সিপিআইএম। কিন্তু এখন কেরালার বাইরে দেশের অন্য রাজ্যগুলিতে শক্তি হারিয়েছে বামেরা।