শৌচালয়ের ভিতর থেকে ভয়ার্ত আর্তনাদ শোনা যেতে থাকে। বোঝা যায় যে, একজন যাত্রী বাথরুমের ভিতরে আটকা পড়ে গেছেন, কিছুতেই দরজা খুলতে পারছেন না।
নিশ্চিন্ত নিদ্রায় ব্যাঘাত ঘটাচ্ছিল বাবার নাসিকা গর্জন। তাতেই ক্ষুব্ধ হয়ে উঠল শিশু। দেখুন ভিডিও।
কারুর কোনও অনুরোধে কর্ণপাত না করে সকলের সামনেই আচমকা ব্রিজের ওপর থেকে সোজা একেবারে নিচের দিকে ঝাঁপ দিয়ে দেন তরুণী।
দ্রুততার সঙ্গে গ্রেফতার করা হয় যাত্রীকে। যদিও নিরাপত্তাকর্মীদের ঘেরাটোপে থেকেও যাত্রী ক্যামেরার সামনে জোড় হাত করে ক্ষমা চান। নিজের আচরণের জন্য দুঃখ প্রকাশও করেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হল একটি ভিডিও। যেখানে এক যাত্রী সিট থেকে উঠে এসে পাইলটকে আঘাত করতে দেখা গেল।
সাধুর বেশে আসলে তাঁরা শিশুচুরি করতেন? এই সন্দেহেই পশ্চিমবঙ্গে হিন্দু সাধুদের ধরে বেধড়ক মার এলাকাবাসীর।
১২ ঘণ্টা ধরে গাছ থেকে নীচের দিকে ঝুলে রইল পাইথন। খাদ্য এবং খাদকের মধ্যে এক দীর্ঘ টানাপড়েনের ছবি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় প্ল্যাটফর্ম এক্স ব্যবহারকারী আকাশ কেশরি খাবার ফেরত দেওয়ার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন।
বাবার শেষকৃত্যের সময় চিতার জ্বলন্ত আগুনে মন ঢেলে দিলেন ছেলে। মদের পর বিড়ি ও বেনরসী পান সাজিয়ে দিল সে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর প্রদেশের কাশিতে।
আনন্দের উদযাপন করতে গিয়ে যে এমন সাংঘাতিক অঘটন ঘটে যাবে, তা আগে থেকে আন্দাজ করতে পারেননি উপস্থিত কোনও মানুষই। তেমনই একটা ঘটনা চোখে পড়ল সোশ্যাল মিডিয়ায়।