তমলুকের হেভিওয়েট বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সমর্থনে নিজের জেলায় জোড়া সভা করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। আর সেই সভা থেকেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে বোমা ফাটালেন প্রাক্তন জাস্টিস।
মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, যুব প্রজন্ম না এগিয়ে আসলে রাজনীতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবেন মানুষ। উদাহরণ হিসেবে চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে দেবাংশু ভট্টাচার্য, সায়নী ঘোষের মতো তরুণ নেতা-নেত্রীর টিকিট পাওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করেন তিনি।
অমিত শাহ বলেন, একটা সময় বাংলার তাঁতের শাড়ি ও মুগার সিল্ক শাড়ি বিখ্যাত ছিল। এই জাতীয় শিল্পগুলিকে আবারও তুলে ধরতে হবে। বাংলার একটা সময় সোনার বাংলা ছিল। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাকে বোমার শব্দে ভরে দিয়েছেন।
২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনে প্রত্যেক রাজনৈতিক দল এখন তোড়জোড় শুরু করে দিয়েছে নিজেদের জায়গা ধরে রাখার জন্য। আবার এসবের মধ্যেই বিজেপি এবার ৪০০ আসন দখল করার স্লোগান তুলছে
যাদবপুর লোকসভা আসন থেকে, সিপিআই (এম) সৃজন ভট্টাচার্যকে প্রার্থী করেছে, তৃণমূলের প্রার্থী এখানে সায়নি ঘোষ, অন্যদিকে, বিজেপি ডাঃ অনির্বাণ গাঙ্গুলিকে প্রার্থী করেছে এবং এসইউসিআই কল্পনা দত্তকে প্রার্থী করেছে। এবারের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে ত্রিমুখী।
দিলীপ ঘোষের এই মন্তব্যকে অশোভন আখ্যা দিয়ে বিজেপি তাঁকে নোটিশও দিয়েছে। বিজেপি লিখেছে, দিলীপ ঘোষের এই মন্তব্য দলের ঐতিহ্যের পরিপন্থী।
হাসপাতাল সূত্রের খবর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন রয়েছে। সেই কারণে তাঁকে বাঙ্গুর ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
তৃণমূল কংগ্রেসের সোশ্যাল মিডিয়া কয়েকটি ছবি শেয়ার করা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে হাসপাতালের শয্য়ায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কপালে রয়েছে ক্ষত চিহ্ন।
বোমা ফাটান মমতা। পরিষ্কার জানিয়ে দেন ছোট ভাই বাবুনের সঙ্গে কোনও সম্পর্ক আর রাখবেন না তিনি। বুধবার শিলিগুড়িতে তিনি বলেন তাঁর পরিবার বলে কেউ নেই।
তৃণমূল কংগ্রেস ৪২টি আসনের জন্য প্রার্থী ঘোষণা করার পরে বাবুন প্রকাশ্যে নিজের ক্ষোভের কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন যে তিনি হাওড়া আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথা ভাবছেন।