কমিশনের হাতে বাজেয়াপ্ত ৩৩১ কোটি টাকা, ভোট শুরুর বহু আগেই ভেঙে গেল ২০১৬-র রেকর্ড

Published : Mar 17, 2021, 07:55 PM IST
কমিশনের হাতে বাজেয়াপ্ত ৩৩১ কোটি টাকা, ভোট শুরুর বহু আগেই ভেঙে গেল ২০১৬-র রেকর্ড

সংক্ষিপ্ত

৫ রাজ্যে হচ্ছে বিধানসভা ভোট ভোট গ্রহণ শুরু হতে এখনও দেরি আছে তার আগেই বাজেয়াপ্ত ৩৩১ কোটি টাকা কী জানালো নির্বাচন কমিশ

পশ্চিমবঙ্গ, অসম, কেরল, তামিলনাড়ি ও পুদুচেরি - এই ৫ রাজ্যে একেবারে শিয়রে বিধানসভা নির্বাচন। তবে ভোটগ্রহণ পর্ব ২৭ মার্চের আগে হচ্ছে না। কিন্তু, তার বহু আগেই এই পাঁচ রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল থেকে কোটি কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করেছে নির্বাচন কমিশন।

বুধবার তারা জানিয়েছে এখনও পর্যন্ত বাজেয়াপ্ত হওয়ার অর্থের পরিমাণ রেকর্ড ৩৩১ কোটি টাকা। ২০১৬ সালের নির্বাচনের সময় মোট যে পরিমাণ অর্থ বাজেয়াপ্ত হয়েছিল, এই বছর এখনই তা ছাপিয়ে গিয়েছে। কমিশন জানিয়েছে, ব্যয় পর্যবেক্ষণ প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবেই এই অর্থ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।  সবথেকে বেশি পরিমাণ অর্থ মিলেছে তামিলনাড়ু থেকে, ১২৭.৪৪ কোটি টাকা। এরপরই রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ, ১১২.৫৯ কোটি টাকা।

নির্বাচনী রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে বিধানসভা নির্বাচনের সময় কালো টাকার ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের জন্য ননির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে মোট ২৯৫ জন ব্যয় পর্যবেক্ষক মোতায়েন করা হয়েছে। এঁদের উপরে আছেন পাঁচজন বিশেষ ব্যয় পর্যবেক্ষক। ইতিমধ্যেই কমিশনের পক্ষ থেকে যথাযথ মূল্যায়নের পর ব্যয় পর্যবেক্ষকরা ৫ রাজ্যে মোট ২৫৯টি বিধানসভা কেন্দ্রকে 'ব্যয় সংবেদনশীল নির্বাচনী অঞ্চল' হিসাবে চিহ্নিত করেছে। অর্থাৎ এই ২৫৯টি বিধানসভা আসনে অর্থের বিনিময়ে ভো কেনার চেষ্টা হতে পারে।

নির্বাচনী প্রক্রিয়া চলাকালীন নগদ ও অন্যান্য উপহার দান করা বেআইনি। অর্থ, মদ, বা অন্য যে কোনও উপহারের মাধ্যমে ভোচারদের প্রভাবিত করার চেষ্টাকে ঘুস দেওয়ার সামিল বলে বিবেচনা করা হয়। আর ভারতীয় দণ্ডবিধি জনপ্রতিনি আইন - দুই আইনি শাখার ধারা অনুযায়ীই ঘুস দেওয়া অপরাধ।

 

PREV
click me!

Recommended Stories

নতুন শ্রম আইনে আপনার বেতনের পরিমাণ খুব বেশি কমবে না,কারণ জানাল মন্ত্রক
যাত্রীদের সমস্যার 'ক্ষতে' ১০০০০ টাকার 'মলম'! IndiGo ভাউচার ঘোষণা করল