শনি ও রাহুর দশায় জর্জরিত, এই মাসেই সহজেই কাটিয়ে উঠুন দোষ

Published : Feb 22, 2020, 12:31 PM IST
শনি ও রাহুর  দশায় জর্জরিত, এই মাসেই সহজেই কাটিয়ে উঠুন দোষ

সংক্ষিপ্ত

জ্যোতিষীদের মতে শনির কুদৃষ্টি জীবনে অশুভ ফল নিয়ে আসে এই মাসের প্রতি শনিবার সন্ধ্যায় শনিদেবের পূজার্চনা করার বিধান রয়েছে শনিদেবের মন্দিরে অথবা ঘরের বাইরে খোলা জায়গায় শনিদেবের পুজো হয় কয়েকটি বিশেষ নিয়ম মেনে চললেই শনিদেবের কৃপাদৃষ্টি লাভ করা সম্ভব

শনির দোষ কাটাতে শাস্ত্রমতে, ফাল্গুন মাসে কালো রং-এর বস্তু দান করুন অথবা কালো রং ব্যবহার করুন। এই কয়েকটি নিয়ম প্রতি শনিবারে মেনে চলতে পারলে খুব দ্রুত আপনি জীবনের সকল বাধা কাটিয়ে উঠে, শনিদেবের কৃপাদৃষ্টি ফিরে পাবেন। শনিগ্রহের দশা কাটাতে নীল রং ব্যবহার করার নির্দেশ দেন জ্যোতিষীরা। তাই ফাল্গুন মাসের শনিবারে বড় বাবার পুজোর সময় নীল রং এর ফুল নিবেদন করুন। সেই ফুল সর্বদা নিজের সঙ্গে রাখুন, তবে শনির দোষ কেটে গিয়ে, জীবনের সমস্ত বাধা-বিপত্তিও কেটে যাবে সহজেই। ফাল্গুন মাসের প্রতি শনিবার কিছু নিয়ম মেনে শনি এবং রাহু উভয়ের প্রকোপ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য লোহা বা কাঁচের গুলি (মার্বেল) কাছে রাখতে পারলে সহজে উপকার মেলে। 

আরও পড়ুন- শিবপুরাণ মতে এই ৫ কাজ পাপ হিসেবে বিবেচিত, যা আমরা করে থাকি অজান্তেই

আরও পড়ুন- ১১৭ বছর পর আজকের এই মহাযোগ, এই তিথিতেই কাটিয়ে উঠুন কালসর্প দোষ

ফাল্গুন মাসের প্রতি শনিবার করে কাজল দান করুন অথবা সঙ্গে রাখুন। শাস্ত্রমতে, শনিদেব নিজে কাজল ব্যবহার করেন তাই এদিনে কাজল দান করলে বা সঙ্গে রাখলে তিনি তুষ্ট হন। ফাল্গুন মাসে মঙ্গল ও শনিবার তিল দান করুন অথবা সঙ্গে রেখে দিনি। এতে সর্বদা শনিদেব বা বড় বাবার কৃপাদৃষ্টি আপনার উপর বজায় থাকবে এবং জীবনে খুশির মুহূর্ত নিয়ে আসবে। এছাড়া এই মাসের প্রতি শনিবার মনে করে অরহর ডাল দান করুন। এর ফলে জীবনের যাবতীয় দুঃখ-কষ্ট দূর হয়।  পাশাপাশি নীল বা কৃষ্ণ বর্ণের ঘট, পুষ্প, বস্ত্র, লৌহ, মাষ কলাই , কালো তিল, দুধ, গঙ্গাজল, সরষের তেল প্রভৃতি বস্তু শনিদেবের ব্রতের জন্য আবশ্যিক। নির্জলা উপবাস বা একাহারে থেকে এই ব্রত পালন করতে হয়। বড় ঠাকুর বা শনিদেবের কৃপা দৃষ্টি সকলেই লাভ করতে চান। যাদের শনির সারে সাতি যোগ চলছে, অথবা শনির গ্রহের যোগ প্রবল তাদের শনিদেবকে তুষ্ট রাখা খুবই জরুরি। শনিদেবের পুজোর কিছু নিয়ম রয়েছে। কয়েকটি বিশেষ নিয়ম মেনে চললেই শনিদেবের কৃপাদৃষ্টি লাভ করা সম্ভব। 

আরও পড়ুন- শিবের নটরাজ রূপ, বিশ্ব ধ্বংসের উদ্দেশ্যে এই নৃত্য করেছিলেন তিনি

জ্যোতিষীদের মতে শনির কুদৃষ্টি অশুভ ফল নিয়ে আসে। সৌরজগতের শনি গ্রহ ও সপ্তাহের শনিবার দিনটি শনিদেবের নামে নামকরণ করা হয়। শনিদেব সম্পর্কে সাধারণ মানুষের ধারণা যতই ভয়-ভীতি মিশ্রিত হোক না কেন, মৎস্য পুরাণ কিন্তু শনিদেবকে লোকহিতকর গ্রহের তালিকাতেই ফেলেছে। প্রতি শনিবার সন্ধ্যায় শনিদেবের পূজার্চনা করার বিধান রয়েছে। সাধারনত শনিদেবের মন্দিরে অথবা ঘরের বাইরে খোলা জায়গায় শনিদেবের পুজো হয়। নীল বা কৃষ্ণ বর্ণের ঘট, পুষ্প, বস্ত্র, লৌহ, মাষ কলাই , কালো তিল, দুধ, গঙ্গাজল, সরষের তেল প্রভৃতি বস্তু শনিদেবের ব্রতের জন্য আবশ্যিক। নির্জলা উপবাস বা একাহারে থেকে এই ব্রত পালন করতে হয়। বড় ঠাকুর বা শনিদেবের কৃপা দৃষ্টি সকলেই লাভ করতে চান। যাদের শনির সারে সাতি যোগ চলছে, অথবা শনির গ্রহের যোগ প্রবল তাদের শনিদেবকে তুষ্ট রাখা খুবই জরুরি। শনিদেবের পুজোর কিছু নিয়ম রয়েছে। কয়েকটি বিশেষ নিয়ম মেনে চললেই শনিদেবের কৃপাদৃষ্টি লাভ করা সম্ভব। 

PREV
click me!

Recommended Stories

২০২৬-এ শনির ধন রাজযোগ, ৪০ দিন ধরে ৩ রাশির শুভ সময়, জিততে পারেন লটারি
Weekly Horoscope: বর্ষশেষের এই সময়ে ১২ রাশির কেমন কাটবে এই সপ্তাহ! দেখুন আপনার এই সপ্তাহের রাশিফল