দোল পূর্ণিমায় করুন গোপালের পুজো, ফিরিয়ে আনুন সংসারের সমৃদ্ধি

  • আজ দোল পূর্ণিমা
  • পূর্ণিমা তিথি শুরু হয়েছে রবিবার রাত্রি ২টো ৩ মিনিটে
  • হোলি উৎসবটি দোলযাত্রার ঠিক পরদিন পালিত হয়
  • ফাল্গুন পূর্ণিমার এই তিথি অত্যন্ত পবিত্র একটি তিথি

আজ দোল পূর্ণিমা। আজকের পূর্ণিমা তিথি শুরু হয়েছে রবিবার রাত্রি ২টো ৩ মিনিটে, পূর্ণিমা উপবাস পালন। দোল পূর্ণিমা তিথি শেষ হবে ১০ মার্চ মঙ্গলবার। হোলি উৎসবটি দোলযাত্রার ঠিক পরদিন পালিত হয়। হোলি উৎসবে মেতে উঠে সারা দেশ। তার মধ্যে বৃন্দাবনও। পুরও ব্রজভূমিতে বিভিন্ন উপায়ে পালিত হয় হোলি। শাস্ত্র মতে ফাল্গুন পূর্ণিমার এই তিথি অত্যন্ত পবিত্র একটি তিথি। এই উৎসবের অপর নাম বসন্তোৎসব। ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে দোলযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। বৈষ্ণব বিশ্বাস অনুযায়ী, ফাল্গুনী পূর্ণিমা বা দোলপূর্ণিমার দিন বৃন্দাবনে শ্রীকৃষ্ণ আবির ও রং নিয়ে রাধিকা ও অন্যান্য গোপীগণের সঙ্গে রং খেলায় মেতে ছিলেন। সেই ঘটনা থেকেই দোল খেলার উৎপত্তি হয়। 

আরও পড়ুন- দোল পূর্ণিমায় মেনে চলুন এই নিয়ম, কাটিয়ে উঠুন সমস্ত বাধা

Latest Videos

আরও পড়ুন- দোল উৎসবের পবিত্র এই তিথি কতটা প্রভাব ফেলবে, দেখে নিন রাশি অনুযায়ী

শাস্ত্রমতে, মনে করা হয় এই তিথিতে বিশেষ কিছু নিয়ম পালন করলে সংসারের সার্বিক সমৃদ্ধি ফিরিয়ে আনা সম্ভব। এই দিনে বিশেষ কিছু নিয়ম পেলে গোপালের পুজো করলে ঈশ্বরের কৃপাদৃষ্টি বজায় থাকে। শাস্ত্র অনুযায়ী, এই দিনেই ভগবান শ্রীকৃষ্ণ গোপীদের সঙ্গে আবির খেলায় মেতে উঠেছিলেন। হিন্দু শাস্ত্র মতে, এই তিথি অত্যন্ত পবিত্র একটি তিথি। তাই এই দিনে কিছু নিয়ম মেনে চললে ঈশ্বরের কৃপা দৃষ্টি সর্বদা বজায় থাকবে আপনার উপর। একই সঙ্গে বৃদ্ধি পাবে সংসারের সমৃদ্ধিও। জেনে নেওয়া যাক আজ ঠিক কোন নিয়মে পুজো সারবেন।

আরও পড়ুন- সোমবারের সারাদিন কেমন কাটবে আপনার, দেখে নিন আজকের রাশিফল

আগের দিনেই বাড়ি-ঘর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে নিন। রান্না ঘরে মজুত রাখা খাবারের কৌট বা জায়গা কখনও একদম ফাঁকা করে রাখবেন না। কিছু না কিছু ভরে রাখবেন। এই দিনে সকালে স্নান সেরে নিন। রাতে শুতে যাওয়ার আগে বাড়ির প্রধাণ দরজার সামনে এক বালতি জল রেখে দিন, সকালে ঘুম থেকে উঠেই দরজার সামনে সেই জল ঢেলে ধুয়ে দিন। স্নানের জলে একটা বা দুটো তুলসী পাতা দিয়ে স্নান করুন। স্নানের পর ইষ্ট দেবতার স্মরণ করে পুজো সেরে নিন। গোপাল পুজো আপনি যেভাবে করেন সেই ভাবেই সারুন সঙ্গে শুধু উল্লিখিত নিয়মগুলো মেনে চলুন। এরপর ঠাকুরের পায়ে আবির দিয়ে প্রণাম সেরে নিন। ফুল মিষ্টি দিয়ে পুজো সেরে নিন। এই দিনে খাদ্য শষ্য দান অত্যন্ত পুণ্যের বলে মনে করা হয়। দুঃস্থকে খাদ্য এবং বস্ত্র বা সামর্থ অনুযায়ী এই দিনে দান করলে সমস্ত পাপ বিনষ্ট হয়। সেই সঙ্গে মনের ইচ্ছাও পূরণ হয়। 

Share this article
click me!

Latest Videos

'তৃণমূলের দুয়ারে সরকার এখন দুয়ারে জঙ্গি', তীব্র আক্রমণ শুভেন্দু অধিকারীর | Suvendu Adhikari
Suvendu Adhikari: 'কত বড় জিহাদি, রামনবমীর মিছিলে ঢিল মেরে দেখাও', হুঙ্কার শুভেন্দুর
খাদান নিয়ে Dev কে বিশ্রী আক্রমণ রাজের, দেবের পাশে দাঁড়িয়ে পাল্টা দিলেন Aritra Dutta Banik
'যেসব মুসলমানরা হিন্দুদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন তাঁদেরই পূর্বপুরুষেরা হিন্দু ছিল' বিস্ফোরক অর্জুন
‘প্রণামের সংস্কৃতি ভুলে যাচ্ছে বাঙালি’ বিস্ফোরক মন্তব্য Dilip Ghosh-এর, দেখুন কী বলছেন | Dilip Ghosh