হাতের তালুর কিছু রেখা যেমন শুভ বলে পরিচিত তেমনি কিছু রেখা অশুভ বলে চিহ্নিত। হস্তরেখা বিশেষজ্ঞদের দাবি কোনও ব্যক্তির হাতে ভাগ্যরেখা, মূল রেখা ও বুধ রেখার সংমিশ্রনে একটি ত্রিভূজ তৈরি হয় তাহলে তার জীবনে প্রচুর অর্থ আসে।
হাতের রেখায় লেখা রয়েছে ভাগ্য- কথায় এমনটা অনেকেই বলে থাকেন। হস্তরেখা বিশেষজ্ঞরাও এই কথাটি সমর্থন করেন। তাঁরা বলেন কোনও ব্যক্তিরে হাতের রেখা বা চিহ্নগুলি স্পষ্ট করে জানিয়ে দেয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির জীবনে কী ঘটতে চলেছে। হাতের তালুর কিছু রেখা যেমন শুভ বলে পরিচিত তেমনি কিছু রেখা অশুভ বলে চিহ্নিত। হস্তরেখা বিশেষজ্ঞদের দাবি কোনও ব্যক্তির হাতে ভাগ্যরেখা, মূল রেখা ও বুধ রেখার সংমিশ্রনে একটি ত্রিভূজ তৈরি হয় তাহলে তার জীবনে প্রচুর অর্থ আসে। সেই ব্যক্তি কোনও দিনও অর্থের সংকটে পড়ে না।
কী ভাবে ত্রিভূজটি আপনি দেখতে পারবেন বা চিহ্নিত করতে পারবেন তা দেখে নিন।
১. হস্তরেখা অনুসারে হাতের তালুতে মূল রেখা থাকে সূর্য ও শনির মধ্যেখানে। সেখানেই ভাগ্যরেখা ও বুধ রেখার সংমিশ্রনে যদি ত্রিভূজটি তৈরি হয় তাহলে তা অত্যান্ত শুভ বলে বিবেচিত হয়। এই ত্রিভূজটি থাকলে এক ব্যক্ত প্রচুর অর্থ উপাজর্ন করতে পারেন। যাদের হাতে এমন চিহ্ন থাকে তাদের প্রচুর জমি বাড়ি আর গাড়ি হয়ে থাকে। কোনও দিনও অভাবের মধ্যে পড়তে হয় না।
২. হস্তরেখায় বলে হেড লাইনের কারণে এই চিহ্নটি তৈরি হ. কোনও ব্যক্তির বুদ্ধিবিবেচনার ক্ষমতা অনেকটাই বেড়ে যায়। বুধ রেখার বাণিজ্যিক দক্ষতাকে চিহ্নিত করে। তাতেই অর্থের আগমণ হয়। বুধ মানুষের সৌভাগ্য আর অর্থলাভের বার্তা দেয়। এই তিনটি রেখার প্রভাবে একজন ব্যক্তি জীবনে সমৃদ্ধ হতে পারে। সে সঞ্চয় করতে পারে। এই ধরনের মানুষরা অন্যাদের তুলনায় অনেক স্বাচ্ছন্দ্যেই জীবন কাটিয়ে দিতে পারে। তবে মনে রাখবেন এরা কিন্তু অত্যান্ত পরিশ্রমী ও বুদ্ধিমান হয়।