অঙ্কুশ হাজরা এবং বিক্রম চট্টোপাধ্যায়, দু'জনের বন্ধুত্ব কতটা গভীর তা তাঁদের প্রত্যেক সাক্ষাৎকারেই প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। ঐন্দ্রিলা অঙ্কুশের প্রেমিকা এবং বিক্রমের প্রিয় বান্ধবী, তবুও অঙ্কুশ এবং বিক্রমের ব্রোম্যান্সে কুপোকাত নেটদুনিয়া। লকডাউনে দেখা সাক্ষাৎ নেই। বিক্রম মুম্বইতে, অঙ্কুশ কলকাতায়। তবুও বন্ধুর জন্মদিন কীভাবে স্পেশ্যাল বানাতে হয়, তা বোধহয় অঙ্কুশের চেয়ে ভআল কেউই জানেন না। লকডাউনে জন্মদিন পড়লে বন্ধু-বান্ধরা সাধারণত ভিডিও কল করে ভারচ্যুয়ালি উইশ করে শুভেচ্ছা জানাচ্ছে, তবে অঙ্কুশ সেসব ক্লিশেড বার্থডে উইশে একেবারেই নেই।
আরও পড়ুনঃপ্রয়াত বাংলাদেশের বিখ্যাত সুরকার, সঙ্গীত পরিচালক আজাদ রহমান, শোকের ছায়া দুই বাংলায়
বাড়ির পোশাকে নিজের ঘরে প্রায় লাফাতে লাফাতে শুরু করলেন ভিডিও, "ভাই আজকে তোর জন্মদিন। ভাবতে পারছিস আজ একসঙ্গে থাকলে আমরা কী কী করতাম।" তারপরই একেবারে শান্ত অঙ্কুশ। বলে উঠলেন, "কিছুই করতাম না। তুই তোর বাড়ি, আমি আমার বাড়ি। তুই আমায় কখনও কিছু দিসনি জন্মদিনে, না গিফ্ট, না সারপ্রাইজ। তাই আমারও মন থেকে কিছুই আসছে না। তাই আশীর্বাদ করি, সুখে থাক, ভাল থাক।" অঙ্কুশ-বিক্রমের ক্যাজুয়াল ব্রোম্যান্সে নেটদুনিয়া খুঁজে পেয়েছে হাস্যরস।
আরও পড়ুনঃনেই আয়, ক্রমেই বাড়ছে ঋণের দায়, লকডাউনে আত্মহত্যার পথ বেছে নিলেন জনপ্রিয় অভিনেতা
বন্ধুদের জন্মদিনে এভাবে ট্রোল করে উইশ করাটাও ট্রেন্ডের মধ্যেই পড়ে। মজার ভিডিও বানাতে হলে অঙ্কুশের চেয়ে ভাল আর কে আছে। এই ভিডিওর আইডিয়া তারই। প্রথমে এক্সাইটমেন্ট থেকে হঠাৎ ক্যাজুয়াল হয়ে যাওয়া অঙ্কুশের চেয়ে ভাল আর কে পারে। অভিনেতার কমিক টাইমিংও অসাধারণ। এই ভিডিওর জবাবে এখন বিক্রম কী বলেন সেটাই দেখার বিষয়। কারণ মাঝে মধ্যে বন্ধুকে ট্রোলিংয়ের বিষয় নাম লেখান বিক্রমও। এমন অনেক পোস্টও করেছেন আগে।
আরও পড়ুনঃশরীরে কীভাবে থাবা বসায় করোনা, জানালেন বিশেষজ্ঞরা
আরও পড়ুনঃকী করে করোনার হাত থেকে রক্ষা করবেন আপনার বাড়ির বয়স্ক সদস্যদের, রইল তারই টিপস
আরও পড়ুনঃসাবধান, করোনা আতঙ্কের মধ্যে এই কাজ করলেই হতে পারে জেল