ব্যক্তিগত কারণেই হোক কিংবা সিনেমার জন্যই হোক সর্বদাই লাইমলাইটের শীর্ষে থাকেন সলমন খান। টিভি শো চলাকালীন নস্টালজিয়ায় ফিরে গিয়ে নিজের ব্যক্তিগত সিক্রেট ফাঁস করেছিলেন সলমন । প্রাক্তন বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে প্রেমিকার বাবার কাছেই নাকি হাতেনাতে ধরা পড়েছিলেন ভাইজান, ভয়ঙ্কর পরিস্থিস্তিতে নিজেকে কীভাবে বাঁচিয়েছিলেন ভাইজান, প্রকাশ্যে এল সত্য।
বি-টাউনের মোস্ট পপুলার চিরকুমার সলমনকে নিয়ে চর্চা সবসময়েই চলে আসছে। ব্যক্তিগত কারণেই হোক কিংবা সিনেমার জন্যই হোক সর্বদাই লাইমলাইটের শীর্ষে থাকেন সলমন খান। টিভি শো চলাকালীন নস্টালজিয়ায় ফিরে গিয়ে নিজের ব্যক্তিগত সিক্রেট ফাঁস করেছিলেন সলমন । প্রাক্তন বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে প্রেমিকার বাবার কাছেই নাকি হাতেনাতে ধরা পড়েছিলেন ভাইজান, ভয়ঙ্কর পরিস্থিস্তিতে নিজেকে কীভাবে বাঁচিয়েছিলেন ভাইজান, প্রকাশ্যে এল সত্য।
বি-টাউনে একের পর এক অভিনেত্রীর সঙ্গে বারবার নাম জড়িয়েছে সলমন খানের । নিজের ব্যক্তিগত জীবন মিডিয়া এবং জনসাধারণের থেকে দূরে সরিয়ে রাখার চেষ্টা করেও তাতে ব্যর্থ ভাইজান। তাকে নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে। ডেটিং ,সম্পর্ক, বিচ্ছেদ,সব বিষয়েই পেজ থ্রি-র শিরোনামে সলমন খান। বি টাউনের চর্চিত কাপলদের মধ্যে অন্যতম সলমন। তার প্রেম থেকে ব্রেক আপ সবটাই যেন চর্চিত বিষয়। নিজের হাতে বি-টাউনে ঐশ্বর্যাকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সলমন। তাদের অনেকটাই নিজের ভেবে নিয়েছিলেন তাকে। আর তখই হরিণ শিকার মামলায় নাম জড়ায় ভাইজানের। এর মধ্যে প্রাক্তন প্রেমিকা সোমিকে নিয়ে নানা জল্পনা শোনা যায়। তারপর থেকেই মদের প্রতি আসক্তি আর ঐশ্বর্যর প্রতি অধিকার ফলানো শুরু হয় সলমনের। নিজেদের পাগলপান্তির জন্যই বারবার শিরোনামে আসে তাদের বহুলচর্চিত প্রেম। ঐশ্বর্য নিজেও আর এই সম্পর্ক রাখতে চাননি। এমনকী তার পরিবারও সলমনকে মেনে নেয় নি। ঐশ্বর্য ছাড়া ক্য়াটরিনা কাইফ, সংগীতা বিজলানি, সোমি আলি, লুলিয়া ভান্তুরের মতো তাবড় তাবড় বলি অভিনেত্রীদের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন সলমন। সম্প্রতি সলমনের অতীতের কিছু ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। যা নিয়ে শোরগোল সোশ্যাল মিডিয়ায়।
জনপ্রিয় টিভি শো দশ কা দমের সেটে বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ করেছিলেন সলমন, যা শুনে সকলেই হতবাক হয়েছিলেন। নস্টালজিয়ায় ডুবে সলমন জানিয়েছিলেন, একবার প্রাক্তন বান্ধবীর বাড়িতে দেখা করতে গিয়েই আচমকাই প্রেমিকার বাবা বাড়ির ভিতরে চলে আসে। বাবা-মা হঠাৎ ফিরে আসায় তার লুকানো ছাড়া আর কোনও উপায় ছিল না। শেষমেষ আলমারিতে লুকিয়ে ছিলেন সলমন।কিন্তু ভিতরের ধুলো থাকায় সলমন নিজেকে সামলাতে পারেননি এবং খুব জোরে হাঁচি দিয়েছিলেন। হাঁচি দিতেই হাতেনাতে ধরা পড়ে গিয়েছিলেন সলমন। যদিও প্রেমিকার বাবা সলমনকে পছন্দ করেছিলেন বলে সেবার খুব জোর বেঁচে গিয়েছিলেন অভিনেতা। তবে এইরকম অভিজ্ঞতা সলমনের আগেও হয়েছে। স্কুলে পড়াকালীনও এক শিক্ষিকাকে ক্রাশ খেতেন সলমন। সেকথাও তিনি স্বীকার করেছিলেন।