যে সেলেবদের জীবনে হৃদরোগ ভয়ানক আকার ধারণ করে, কেউ ফিরেছেন মৃত্যুর মুখ থেকে, কারুর আর ফেরা হয়নি।
কখনও সুস্থতার খাতিরে অতিরিক্ত সাবধানতা, কখনও আবার লাইম লাইটের নেশায় বুঁদ হয়ে হারিয়ে যাওয়া। এই দুই শ্রেণীর সেলেবদেরই দর্শণ মেলে বিটাউনে। তবে হৃদরোগ (Heart Problem) যাঁদের কাবু করেছিল, বা প্রাণ কেড়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে বিষয়টা যে সবসময় উৎশৃঙ্খল জীবন ছিল এমনটা নয়।
রেমো ডিসুজা (Remo D'Souza) - চিত্র পরিচালক তথা ডান্স কোরিওগ্রাফার রেমো ডিসুজা হার্ট অ্যাটাকে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। দ্রুত তাঁকে আই সি ইউ-তে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্তমানে তিনি স্পেশ্যাল কেয়ারেই থাকেন।
বিস্তারিত- স্টাইলিং বোল্ড লুক নয়, বিশ্বদরবারে সারার পোশাক শাড়ি, প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেট দুনিয়া
বিস্তারিত- হবু জামাই ক্যাসিনোভা, মহিলা মহলে বদনাম রণবীর, আলিয়ার পরিবারের কী মত
সইফ আলি খান (Saif Ali Khan)- মাত্র ৩৬ বছর বয়সে তাঁর হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল। ২০০৭ সালে তা খবরের শিরোনামে চলে আসে। সেখান থেকেই তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়। সইফের এই অসুস্থতা সকলকে চমকে দিয়েছিল। তাঁকে দেখতে হাসপাতালে ছুঁটে ছিলেন অমিতাভ বচ্চন থেকে প্রীতি জিন্টা সকলেই। বর্তমানে তাই এই সেলেব নিজের ডায়েট নিয়ে কোনও সমঝোতা করেন না।
রানা দাগ্গুবতী (Rana Daggubati)- ব্লাডপেসারের সমস্যা থেকে হার্টে সমস্যা শুরু হয়। সেখান থেকেই চলে চিকিৎসা। পরিস্থিতি এমন পর্যায় পৌঁচ্ছায় যে স্ট্রোকের কারণে বড় ক্ষতি হওয়ারও সম্ভাবনা ছিল তাঁর। কিন্তু চিকিৎসা মারফত তিনি এখন সুস্থ।
সিদ্ধার্থ শুক্লা (Siddharth Shukla)- সদ্য বলিউড হারিয়েছে অভিনেতা সিদ্ধার্থ শুক্লাকে। তিনি হার্ট অ্যাটাকের কারণেই মারা যান বলে ডেথ সার্টিফিকেটে উঠে আসে। অথচ সিদ্ধার্থকে যাঁরা খুব কাছ থেকে দেখেছিলেন, তাঁরা বরাবরই বলে এসেছেন যে, সিদ্ধার্থ নিজের শরীর সম্পর্কে ছিলেন যথেষ্ট সচেতন। তাহলে কীভাবে এই সমস্যা, প্রশ্ন থেকে যাবে সারা জীবন।
আরতি আগরওয়াল(Aarthi Agarwal)- মাত্র ৩১ বছর বয়সে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন। চিকিৎসা করা হয়েছিল বহু, তেলেগু সিনেমার এই অভিনেত্রীকে শেষ পর্যন্ত রাখা যায়নি। তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।